সারা দেশে প্রায় ৬০ শতাংশ আমন ধান কাটা শেষ। কিন্তু এরই মধ্যে বাজারে ফসলটির দাম কমে যাওয়ায় কৃষকরা হতাশ। গত বছরের তুলনায় এবার মণপ্রতি ধানের দাম কমেছে প্রায় ১০০ থেকে ১৫০ টাকা।
ধানের জন্য বিখ্যাত নওগাঁ জেলা। তবে গত ১০ বছরে আম চাষের জন্য খ্যাতি অর্জন করেছে। বদলে গেছে নওগাঁর কৃষি মানচিত্র।
সেদিন সকালে খবরের কাগজের দোকানে অনেক ভিড় দেখা যায়।
সেদিন রণক্ষেত্রে পরিণত হয় শহরের সাতমাথা থেকে শুরু করে প্রতিটি অলিগলি।
প্রতি বছর মাঘ মাসের শেষ বুধবার নদীর তীরে এই মেলা বসে। মেলায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মাছ ব্যবসায়ীরা বিশালাকার মাছ নিয়ে আসেন। ৩০ কেজি পর্যন্ত ওজনের মাছও দেখা যায় এই মেলায়।
মৌসুমের শেষের দিকে এসে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় বাঙালির রসনাতৃপ্তির পাশাপাশি বাজার ও খেতের শোভা বাড়ানো শীতের এই ‘সিগনেচার আইটেমটির’ দাম পড়ে গেছে বলে ভাষ্য স্থানীয় চাষিদের।
ভূমিতে অধিকার কীভাবে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে তার বাস্তব উদাহরণ হলো আজকের গোবিন্দগঞ্জের সাঁওতালপল্লি।
‘গত ১০ দিন হলো গরুকে পানির সঙ্গে একমুঠো ধানের কুড়া মিশিয়ে খেতে দিচ্ছি। না খেয়ে গুরুগুলো শুকিয়ে গেছে।’
সারা দেশে প্রায় ৬০ শতাংশ আমন ধান কাটা শেষ। কিন্তু এরই মধ্যে বাজারে ফসলটির দাম কমে যাওয়ায় কৃষকরা হতাশ। গত বছরের তুলনায় এবার মণপ্রতি ধানের দাম কমেছে প্রায় ১০০ থেকে ১৫০ টাকা।
ধানের জন্য বিখ্যাত নওগাঁ জেলা। তবে গত ১০ বছরে আম চাষের জন্য খ্যাতি অর্জন করেছে। বদলে গেছে নওগাঁর কৃষি মানচিত্র।
সেদিন সকালে খবরের কাগজের দোকানে অনেক ভিড় দেখা যায়।
সেদিন রণক্ষেত্রে পরিণত হয় শহরের সাতমাথা থেকে শুরু করে প্রতিটি অলিগলি।
প্রতি বছর মাঘ মাসের শেষ বুধবার নদীর তীরে এই মেলা বসে। মেলায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মাছ ব্যবসায়ীরা বিশালাকার মাছ নিয়ে আসেন। ৩০ কেজি পর্যন্ত ওজনের মাছও দেখা যায় এই মেলায়।
মৌসুমের শেষের দিকে এসে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় বাঙালির রসনাতৃপ্তির পাশাপাশি বাজার ও খেতের শোভা বাড়ানো শীতের এই ‘সিগনেচার আইটেমটির’ দাম পড়ে গেছে বলে ভাষ্য স্থানীয় চাষিদের।
ভূমিতে অধিকার কীভাবে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে তার বাস্তব উদাহরণ হলো আজকের গোবিন্দগঞ্জের সাঁওতালপল্লি।
‘গত ১০ দিন হলো গরুকে পানির সঙ্গে একমুঠো ধানের কুড়া মিশিয়ে খেতে দিচ্ছি। না খেয়ে গুরুগুলো শুকিয়ে গেছে।’
জেলার লাখ লাখ মানুষ এখনো পানিবন্দী। ভয়াবহ এই বন্যায় নোয়াখালীতে এখন পর্যন্ত ছয় শিশুসহ ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গত ১৮ আগস্ট ভবানী-জীবনপুর গ্রাম প্লাবিত হয়। এর পরে দুই-তিন ভারী বর্ষণে বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়।
