‘বাংলাদেশের মোট বৈদেশিক ঋণ আইএমএফের সীমার নীচে থাকলেও কিছু ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেড়েছে। তাই এই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কিছুটা পিছিয়ে পড়লেও তৃতীয় কিস্তি সময়মতো পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী সরকার।