এক সময়ের পরম বন্ধু থেকে বর্তমানে চরম শত্রুতে পরিণত হওয়া ইরানে কীভাবে বেছে বেছে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের হত্যা করা হয়েছে তার একটি চিত্র উঠে এসেছে দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে।
ইরানের উপরাষ্ট্রপতি আরেফ বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই যুদ্ধের জন্য প্রতিনিয়ত প্রস্তুত থাকতে হবে। এই মুহূর্তে আমরা কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে নেই। হামলা বন্ধ রাখা হয়েছে মাত্র।’
সব পক্ষেরই যুদ্ধবিরতির প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর যথেষ্ঠ কারণ আছে। সবাই নিজেদের ‘বিজয়’ দেখছে।
তাদের যুক্তি—ইসরায়েলি হামলায় ইরান এখন বেশ দুর্বল হয়ে পড়েছে। এখনই সময় দেশের ভেতরে বিশৃঙ্খলা ও জনরোষ তৈরি করে বর্তমান শাসকগোষ্ঠীকে ক্ষমতাচ্যুত করা। এই শাসন ব্যবস্থার শীর্ষে আছেন আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি।
‘আমি মনে করি, ক্ষমতায় টিকে থাকা তার (খামেনি) একমাত্র লক্ষ্য।’
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সংঘাতে হামাস ইরানের পাশে থাকবে।