নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলায় একটি ঘরে জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের অন্তত ৫ জন দগ্ধ হয়েছেন।
তাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
গতকাল বিকেলে বাড়ির পানির ট্যাংকটি পরিষ্কার করতে নামেন বেলাল। ট্যাংকের ভেতরে অন্ধকার থাকায় তিনি বিদ্যুৎ–সংযোগ দিয়ে একটি বাতি জ্বালানোর চেষ্টা করেন।
আগুনে পরিবারের তিনজনের সবাই মারা গেলেন।
শবে বরাত উপলক্ষে তাদের বাড়িতে আত্মীয়-স্বজন বেড়াতে এসেছিলেন। রাতে পিঠা বানানোর সময় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে আগুন ধরে যায়। এতে শিশু ও নারীসহ পরিবারের ১১ জন সদস্য দগ্ধ হন।
দগ্ধ তিনজনের অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
নিহত জাহানারা বেগম (২৫) ও তার স্বামী শামীম মিয়া (২৯) রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
নিহতদের মধ্যে তিন জন যাত্রী ও তিন জন ফায়ার সার্ভিসের সদস্য। ১৪ জনকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নিনজিয়া প্রদেশের রাজধানী ইনচুয়ানের বারবিকিউ রেস্তোরাঁর একটি তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) ট্যাংকে ছিদ্র থাকার কারণে এ বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে জানা গেছে।
নিহত জাহানারা বেগম (২৫) ও তার স্বামী শামীম মিয়া (২৯) রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
নিহতদের মধ্যে তিন জন যাত্রী ও তিন জন ফায়ার সার্ভিসের সদস্য। ১৪ জনকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নিনজিয়া প্রদেশের রাজধানী ইনচুয়ানের বারবিকিউ রেস্তোরাঁর একটি তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) ট্যাংকে ছিদ্র থাকার কারণে এ বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে জানা গেছে।