চ্যান্সেলর মেরৎজ বলেন, ‘এই বিষয়ে আমরা দ্রুত জার্মান সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবো। এখন তা নিয়ে ইউরোপীয় পর্যায়ে আলোচনা চলছে।’