কর্মসংস্থান বিশেষজ্ঞরা স্নাতকদের এক-তৃতীয়াংশের বেকারত্বকে গুরুতর উদ্বেগের বিষয় হিসেবে অভিহিত করেছেন।
একইসঙ্গে ২০২৪ সালে স্নাতক ডিগ্রিধারীদের মধ্যে বেকারত্বের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ দশমিক ৫০ শতাংশে, যা আগের বছর ছিল ১৩ দশমিক ১১ শতাংশ।
তবে একই সময়ে বেকার নারীর সংখ্যা ৩ শতাংশ কমে সাড়ে ৮ লাখে দাঁড়িয়েছে
সম্প্রতি বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর জরিপের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে বেকারের সংখ্যা আগের বছরের চেয়ে ১ লাখ ৮০ হাজার কমেছে।
জরিপ বলছে, দেশে স্নাতক ডিগ্রিধারীর হার ২০১৭ সালের ১১ দশমিক ২ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২২ সালে ১২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত বেকারের সংখ্যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৬০ হাজার বা ২ দশমিক ৩ শতাংশ কমে ২৫ লাখে দাঁড়িয়েছে।
দেশে গত ৩ মাসে বেকারের সংখ্যা ৯০ হাজার কমেছে বলে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) জানিয়েছে।
চলতি বছরের প্রথম কোয়ার্টারে দেশে বেকারের সংখ্যা ২৫ লাখ ৯০ হাজার।
সপ্তাহে এক ঘণ্টাও কাজের সুযোগ না পেলে সরকারি পরিসংখ্যানে তাদের বেকার হিসেবে ধরা হয়।
দেশে গত ৩ মাসে বেকারের সংখ্যা ৯০ হাজার কমেছে বলে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) জানিয়েছে।
চলতি বছরের প্রথম কোয়ার্টারে দেশে বেকারের সংখ্যা ২৫ লাখ ৯০ হাজার।
সপ্তাহে এক ঘণ্টাও কাজের সুযোগ না পেলে সরকারি পরিসংখ্যানে তাদের বেকার হিসেবে ধরা হয়।
দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ২৬ লাখ ৩০ হাজার, যা ২০১৬-১৭ সালের তুলনায় ২ দশমিক ৫৯ শতাংশ কম।
দেশের যুব জনগোষ্ঠীর মধ্যে বেকারের প্রকৃত সংখ্যা অস্বীকার করা বা প্রকাশ না করার প্রচেষ্টাকে আতঙ্কজনক বলে উল্লেখ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
জনমিতিক লভ্যাংশের দিক থেকে বাংলাদেশ এখন সুবর্ণ সময় পার করলেও বিশেষজ্ঞদের মতে, উপযুক্ত কর্মসংস্থান না থাকায় দেশের শিক্ষিত তরুণদের বেকারত্বের হার দিনকে দিন বাড়ছে।