‘সময় এসেছে কৃষককে নিরাপদ মাছ উৎপাদনে উৎসাহিত করার, যেখানে মানুষের জন্য ক্ষতিকর অ্যান্টিবায়োটিক ও রাসায়নিক কম ব্যবহার হবে। এটা সরকারি সংস্থাগুলোর দায়িত্ব।’
মৎস্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুসারে, ২০১০-১১ অর্থবছরে দেশে পাঙাশের বার্ষিক উৎপাদন ছিল ১ লাখ ৫৫ হাজার টন। ২০২১-২২ অর্থবছরে তা আড়াই গুণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৯৫ হাজার মেট্রিক টনে।
আমরা অনেক সময়ই দেখতে পাচ্ছি এক ল্যাবে কারো করোনা নেগেটিভ আসলো, কিন্তু অন্য ল্যাবে তা পজিটিভ আসছে। আবার উল্টোটাও হচ্ছে। অর্থাৎ, এক ল্যাবে পজিটিভ আসলেও তা অন্য ল্যাবে নেগেটিভ আসছে। এর সঙ্গে অনেকগুলো...
‘সময় এসেছে কৃষককে নিরাপদ মাছ উৎপাদনে উৎসাহিত করার, যেখানে মানুষের জন্য ক্ষতিকর অ্যান্টিবায়োটিক ও রাসায়নিক কম ব্যবহার হবে। এটা সরকারি সংস্থাগুলোর দায়িত্ব।’
মৎস্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুসারে, ২০১০-১১ অর্থবছরে দেশে পাঙাশের বার্ষিক উৎপাদন ছিল ১ লাখ ৫৫ হাজার টন। ২০২১-২২ অর্থবছরে তা আড়াই গুণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৯৫ হাজার মেট্রিক টনে।
আমরা অনেক সময়ই দেখতে পাচ্ছি এক ল্যাবে কারো করোনা নেগেটিভ আসলো, কিন্তু অন্য ল্যাবে তা পজিটিভ আসছে। আবার উল্টোটাও হচ্ছে। অর্থাৎ, এক ল্যাবে পজিটিভ আসলেও তা অন্য ল্যাবে নেগেটিভ আসছে। এর সঙ্গে অনেকগুলো...