সুন্দরবনের ভেতরে কোনো হোটেল নেই। এখানে ভ্রমণের সময় থাকতে হয় লঞ্চ বা ট্রলারে। সেখানেই চলে রান্নাবান্না ও খাওয়া-দাওয়া। তাই একা একা চাইলেই সুন্দরবনে যাওয়া যায় না। এর জন্য ট্যুর অপারেটরদের মাধ্যমে...
অনেকেই আজও দিশাহীন, বেঁচে থাকার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ সময় সুন্দরবনের নদী ও খালের মাছ ডিম ছাড়ে। তাছাড়া বর্ষাকালে সুন্দরবনের গাছের ‘রিজেনারেশন’ হয়। তাই এই সময়ে সুন্দরবনকে সুস্থ রাখতে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
১৯৭১ সালের ২০ মে। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগর সেদিন পরিণত হয়েছিল এক নির্মম ও পৈশাচিক হত্যাকাণ্ডের স্থানে—যেখানে দিনের আলোয় ঠান্ডা মাথায় হত্যা করা হয়েছিল হাজার হাজার মানুষকে।
এই ‘আত্মঘাতী উন্নয়নের কালে’ বাসযোগ্যতার প্রশ্নে এখনো এ শহরের প্রতিদ্বন্দ্বী বিরল। এখানে এখনো প্রাণভরে শ্বাস নেওয়ার সুযোগ আছে। আছে মাছের প্রাচুর্য। আছে মায়া।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তাপমাত্রা বৃদ্ধি, পানির লবণাক্ততার তারতম্য, চিংড়ি ঘেরের গভীরতা কমে যাওয়া, নিম্নমানের চিংড়ির পোনা, অপর্যাপ্ত পানি সরবরাহ ও নিষ্কাশনের অব্যবস্থা এবং মাটি ও পানির শক্তি লাশের কারণে...
মেলার প্রতিটি স্টলে ৫০ থেকে ৪০০ জাত ও প্রজাতির ফলজ, বনজ ও সবজির স্থানীয় বীজ প্রদর্শিত হয়।
সুন্দরবনের ভেতরে কোনো হোটেল নেই। এখানে ভ্রমণের সময় থাকতে হয় লঞ্চ বা ট্রলারে। সেখানেই চলে রান্নাবান্না ও খাওয়া-দাওয়া। তাই একা একা চাইলেই সুন্দরবনে যাওয়া যায় না। এর জন্য ট্যুর অপারেটরদের মাধ্যমে...
অনেকেই আজও দিশাহীন, বেঁচে থাকার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ সময় সুন্দরবনের নদী ও খালের মাছ ডিম ছাড়ে। তাছাড়া বর্ষাকালে সুন্দরবনের গাছের ‘রিজেনারেশন’ হয়। তাই এই সময়ে সুন্দরবনকে সুস্থ রাখতে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
১৯৭১ সালের ২০ মে। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগর সেদিন পরিণত হয়েছিল এক নির্মম ও পৈশাচিক হত্যাকাণ্ডের স্থানে—যেখানে দিনের আলোয় ঠান্ডা মাথায় হত্যা করা হয়েছিল হাজার হাজার মানুষকে।
এই ‘আত্মঘাতী উন্নয়নের কালে’ বাসযোগ্যতার প্রশ্নে এখনো এ শহরের প্রতিদ্বন্দ্বী বিরল। এখানে এখনো প্রাণভরে শ্বাস নেওয়ার সুযোগ আছে। আছে মাছের প্রাচুর্য। আছে মায়া।
‘পানির পেছনেই আমাদের আয়ের ১৫-২০ শতাংশ ব্যয় হয়ে যায়।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তাপমাত্রা বৃদ্ধি, পানির লবণাক্ততার তারতম্য, চিংড়ি ঘেরের গভীরতা কমে যাওয়া, নিম্নমানের চিংড়ির পোনা, অপর্যাপ্ত পানি সরবরাহ ও নিষ্কাশনের অব্যবস্থা এবং মাটি ও পানির শক্তি লাশের কারণে...
মেলার প্রতিটি স্টলে ৫০ থেকে ৪০০ জাত ও প্রজাতির ফলজ, বনজ ও সবজির স্থানীয় বীজ প্রদর্শিত হয়।
একসময় চিংড়ি দেশের গুরুত্বপূর্ণ রপ্তানি পণ্য ছিল।
‘যদি কর্তৃপক্ষ বাজার সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করত, তাহলে মধ্যবিত্ত ও নিম্নআয়ের মানুষ ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে পারত।’