ইরান এই রেলপথের নাম দিয়েছে ‘মারান্দ-চেশমেহ সোরায়া রেলওয়ে ট্রানজিট লাইন’। এটি তুরস্কের আরালিক সীমান্ত অঞ্চল দিয়ে দেশটিতে প্রবেশ করবে। এর মোট দৈর্ঘ্য ১২০ কিলোমিটার।
তেহরানের একটি সম্মেলনে আরাকচি বলেন, ‘ইরানে কোনো অঘোষিত পরমাণু সমৃদ্ধকরণ স্থাপনা নেই। আমাদের সবগুলো পরমাণু স্থাপনা জাতিসংঘের পরমাণু বিষয়ক সংস্থার নজরদারিতে আছে।’
আব্বাস আরাকচি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া পোস্টে বলেন, 'একটি পরমাণু শক্তিধর মোড়ল আবারও পরমাণু অস্ত্রের পরীক্ষা শুরু করতে যাচ্ছে। একই মোড়ল ইরানের শান্তিপূর্ণ পরমাণু প্রকল্পকে (দীর্ঘ সময় ধরে)...
সাম্প্রতিক সময়ে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য ওয়াশিংটন ও তেহরান বেশ কয়েক দফা আলোচনা ও দরকষাকষিতে অংশ নেয়। কিন্তু এই উদ্যোগে বাদ সাধে ইসরায়েল।