সরকার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীন ২২ কর্মকর্তাকে সহকারী সচিব (ক্যাডার বহির্ভূত) পদে পদোন্নতি দিয়ে তাদের মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে।
এই মুহুর্তে প্রশাসনের বহুল উচ্চারিত প্রশ্ন, কে হচ্ছেন হচ্ছেন জনপ্রশাসন সচিব? গত ১৬ দিনেও এ প্রশ্নের সমাধান মেলেনি!
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভার প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের ১৮টি প্রস্তাব।
আজ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দেওয়া প্রজ্ঞাপনে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
তারা এখন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগসহ নানান পদে অতিরিক্ত সচিব ও সচিব হিসেবে কর্মরত আছেন।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য গঠন) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মনির হায়দার।
সচিবালয়ে মহার্ঘ ভাতা ও বঞ্চনা নিরসন কমিটির প্রতিবেদন নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
একইসঙ্গে শূন্যপদ পূরণে ইতোমধ্যে কি কি কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে, সেসব তথ্য চিঠি পাওয়ার ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর জন্য বলা হয়েছে।
যোগদানের তারিখ থেকে এই নিয়োগ কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
সচিবালয়ে মহার্ঘ ভাতা ও বঞ্চনা নিরসন কমিটির প্রতিবেদন নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
একইসঙ্গে শূন্যপদ পূরণে ইতোমধ্যে কি কি কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে, সেসব তথ্য চিঠি পাওয়ার ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর জন্য বলা হয়েছে।
যোগদানের তারিখ থেকে এই নিয়োগ কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
আজ বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে দুটি পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এমন দুর্নীতির ঘটনায় দুর্বল শাস্তি দিলে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা দুর্নীতি করতে আরও উৎসাহিত হবে, বলেছেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া।
আজ সোমবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
শাস্তিপ্রাপ্ত মোহাম্মদ রুহুল আমীন চট্টগ্রামের হাটহাজারীর সাবেক উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এবং বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ চা বোর্ডের সচিব (ভারপ্রাপ্ত) পদে কর্মরত।
কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করার পর বা পড়াকালীন অবস্থায় শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের সুযোগ সরকারি প্রতিষ্ঠানে ছিল না। শুধু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেই এ সুযোগ ছিল আগে।
নির্বাচনকে সামনে রেখে ৫-৮ জানুয়ারি ছুটির তথ্য ছড়িয়ে গেছে, যা বানোয়াট বলে জানিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের দিন ৭ জানুয়ারি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার।