তৈরি পোশাক

জুলাইয়ে ৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আমদানি

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সংকলিত তথ্য অনুযায়ী, জুলাইয়ে আমদানিকারকরা ৬ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছেন। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৯ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি।

চীন ও ভারতীয় পণ্যে উচ্চ শুল্ক, বাংলাদেশের লাভ কী?

তবে ব্যবসায়ীরা সতর্ক করেছেন, এখনই খুশি হওয়ার কিছু নেই। কারণ এমন অনেক বিষয় আছে, যেগুলো এই সুবিধার জন্য বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

রপ্তানি বাজারে এখনো বৈচিত্র্য আসেনি, আটকে আছে ইউরোপ-যুক্তরাষ্ট্রে

বর্তমানে দেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮২ শতাংশেরও বেশি আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। এর মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানির পরিমাণ দুই-তৃতীয়াংশের বেশি।

স্থিতিশীলতা থাকলে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়ানো সম্ভব, প্রত্যাশা রপ্তানিকারকদের

তাদের দাবি, বিদেশি চাহিদা বা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা নিয়ে দুশ্চিন্তার চেয়ে আসল চ্যালেঞ্জ দেশের ভেতরেই।

অন্তর্বর্তী সরকারের ১ বছর: অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস দিচ্ছে

বারো মাস পর অর্থনৈতিক সংকট অনেকটাই প্রশমিত হয়েছে, তবে পুরোপুরি ঠিক হয়নি।

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে কারখানা বন্ধ রাখার আহ্বান জানাল বিজিএমইএ

এক বিবৃতিতে তৈরি পোশাক নির্মাতাদের সংগঠনটি জানায়, অন্তর্বর্তী সরকার ঘোষিত সরকারি ছুটির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে ও শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে কার্যকর শুল্ক সাড়ে ৩৬ শতাংশ: বিজিএমইএ

পোশাক উৎপাদনে ব্যবহৃত কাঁচামালের ২০ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা হলে বাংলাদেশ কম শুল্কের সুবিধা পাবে।

বিশ্ববাজারে তৈরি পোশাক: কম দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি

সিপিডির তথ্য বলছে, একই ধরনের পণ্যের জন্য এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ সব সময়ই কম দাম পায়।

মূল্যযুদ্ধ / পোশাকের দাম কমাতে চাপ দিতে পারে বিদেশি ক্রেতারা

প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানের দিক থেকেও প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছে বাংলাদেশ। উভয় দেশের পণ্যেই যুক্তরাষ্ট্রে শুল্কহার তুলনামূলক কম। তাই এই দেশ দুটি কম দামে পোশাক রপ্তানিতে সুবিধাজনক অবস্থানে আছে। এটি...

আগস্ট ২, ২০২৫
আগস্ট ২, ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে কার্যকর শুল্ক সাড়ে ৩৬ শতাংশ: বিজিএমইএ

পোশাক উৎপাদনে ব্যবহৃত কাঁচামালের ২০ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা হলে বাংলাদেশ কম শুল্কের সুবিধা পাবে।

মে ১৯, ২০২৫
মে ১৯, ২০২৫

বিশ্ববাজারে তৈরি পোশাক: কম দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি

সিপিডির তথ্য বলছে, একই ধরনের পণ্যের জন্য এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ সব সময়ই কম দাম পায়।

এপ্রিল ১৪, ২০২৫
এপ্রিল ১৪, ২০২৫

পোশাকের দাম কমাতে চাপ দিতে পারে বিদেশি ক্রেতারা

প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানের দিক থেকেও প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছে বাংলাদেশ। উভয় দেশের পণ্যেই যুক্তরাষ্ট্রে শুল্কহার তুলনামূলক কম। তাই এই দেশ দুটি কম দামে পোশাক রপ্তানিতে সুবিধাজনক অবস্থানে আছে। এটি...

এপ্রিল ১১, ২০২৫
এপ্রিল ১১, ২০২৫

১৫ মাসে ভারতীয় রুটে ট্রান্সশিপমেন্টে ৪৬২ মিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি

আঞ্চলিক বাণিজ্য সুবিধার অংশ হিসেব ভারতীয় রুট ব্যবহার করে এসব পণ্য রপ্তানি করা হয়েছিল।

এপ্রিল ৯, ২০২৫
এপ্রিল ৯, ২০২৫

বাংলাদেশের পোশাক-জুতার দামে ছাড় চায় কয়েকটি মার্কিন ব্র্যান্ড

কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিদেশি ক্রেতারা রেডি-টু-শিপ পণ্যের ওপর বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের কাছে ১০ শতাংশ মূল্যছাড় দাবি করছেন। পোশাক তৈরির প্রক্রিয়ায় রপ্তানিকারকদের দেরি করতে বলছেন।

মার্চ ১৭, ২০২৫
মার্চ ১৭, ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউতে রপ্তানি পোশাকের দাম কমেছে

সাম্প্রতিক মাসগুলোয় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো প্রধান বাজারগুলোয় বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি জোরালোভাবে ঘুরে দাঁড়ালেও প্রতি পোশাকের দাম কমেছে।

মার্চ ১২, ২০২৫
মার্চ ১২, ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলছে বাংলাদেশ

গত জানুয়ারিতে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৭৯৯ দশমিক ৬৫ মিলিয়ন ডলার।

ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২৫
ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২৫

৩ মাসে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ

চলতি অর্থবছরের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১০ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। এটি আগের প্রান্তিকের তুলনায় নয় শতাংশ বেশি।

জানুয়ারি ২৬, ২০২৫
জানুয়ারি ২৬, ২০২৫

বিশ্ববাজারে বাংলাদেশকে টেক্কা দিতে ভারতের প্রস্তুতি

গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর যে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল তা রপ্তানিকারকদের সংকটে ফেলে দেয়।

জানুয়ারি ১৯, ২০২৫
জানুয়ারি ১৯, ২০২৫

চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যযুদ্ধে লাভের সম্ভাবনা বাংলাদেশের

রপ্তানিকারকরা বলছেন, চীনের পণ্যের ওপর ৬০ শতাংশ পর্যন্ত শাস্তিমূলক শুল্ক আরোপ করায় আমেরিকার প্রতিষ্ঠানগুলো ভবিষ্যতে আরও বেশি বাংলাদেশে আসবে।