বিপদ শুধু নদীর ভেতরেই সীমাবদ্ধ নয়। জেলেদের নদীতে নামার সময় অত্যন্ত সতর্ক হতে হবে। তবে নৌকায় থাকাও সবসময় নিরাপদ নয়। ক্ষুধার্ত কুমির নৌকা থেকেও মানুষকে আক্রমণ করেছে— এমন ঘটনাও শোনা যায়।
শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ, রামপাল, মোংলা, বাগেরহাট সদর ও কচুয়া উপজেলার শতাধিক গ্রামের নিম্নাঞ্চল ৫-৬ ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে।
পশুর নদীর খননকাজের পর উত্তোলিত বালু বানিশান্তা ইউনিয়নের ৩০০ একর কৃষিজমিতে ফেলার পরিকল্পনা নিয়েছে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ। এতে কৃষিনির্ভর অন্তত ৫ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।