দুর্ঘটনার কারণ উদঘাটনের জন্য ইতোমধ্যে বিমান বাহিনীর একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এই ঘটনায় বহু শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এদের একটি বড় অংশই আগুনে দগ্ধ হয়েছেন।
প্রশিক্ষণ শেষে ফেরার সময় বিমানটি কর্ণফুলী নদীর মোহনার কাছে দুর্ঘটনায় পড়ে। তাৎক্ষণিক দুই পাইলট জরুরি প্যারাসুট দিয়ে বিমান থেকে নদীতে অবতরণ করেন। কিন্তু বাঁচানো যায়নি আসিম জাওয়াদ রিফাতকে।
দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে ইতোমধ্যে বিমান বাহিনীর একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
‘বিমান বাহিনীর ওয়াইএকে১৩০ প্রশিক্ষণ বিমানটি টার্মিনালের বে এরিয়ায় বিধ্বস্ত হয়েছে।’