এতে সুস্বাদু খাবারের পাশাপাশি ইলেকট্রিক গাড়ি চার্জিং স্টেশন, ড্রাইভ-ইন থিয়েটার (নিজের গাড়িতে বসে বড় পর্দায় সিনেমা দেখার সুযোগ) ও বিভিন্ন ধরনের টেসলা পণ্য কেনার সুবিধা রয়েছে।
‘আপনারা নতুন একটি রাজনৈতিক দল চাইছেন, আর আপনারা সেটা পাবেন’, জুলাইয়ের শুরুতে এক্সে ঘোষণা দেন ইলন মাস্ক।
বাংলাদেশ রেলওয়ের পর এবার মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে যাত্রীদের মাস্ক ব্যবহার করার অনুরোধ করেছে।
ঈদ পরবর্তী ট্রেন যাত্রায় সব যাত্রীকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ও মাস্ক পরতে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে ।
সম্প্রতি এ বছরের প্রথম কোয়ার্টারের (ত্রৈমাসিক) মুনাফার হিসেব প্রকাশ করেছে টেসলা।
চাকরি হারানোর পর টেসলার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করেন তিনি।
বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের সহযোগী ও প্রধান মিত্রদের মধ্যে তার সাম্প্রতিক শুল্কনীতি নিয়ে বড় আকারে মতভেদ দেখা দিয়েছে, যার বড় উদাহরণ মাস্ক-নাভারোর এই বিবাদ।
এই ঘোষণার একদিন আগেই জিওর প্রতিদ্বন্দ্বী টেলিকম প্রতিষ্ঠান এয়ারটেলের সঙ্গেও একই ধরনের একটি চুক্তিতে সই করেছে স্পেসএক্স।
ট্রাম্প জানান তিনি নিজে একটি টেসলা কিনবেন এবং ইতোমধ্যে তার নাতনীর জন্য একটি টেসলা সাইবারট্রাক কিনেছেন।
বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের সহযোগী ও প্রধান মিত্রদের মধ্যে তার সাম্প্রতিক শুল্কনীতি নিয়ে বড় আকারে মতভেদ দেখা দিয়েছে, যার বড় উদাহরণ মাস্ক-নাভারোর এই বিবাদ।
এই ঘোষণার একদিন আগেই জিওর প্রতিদ্বন্দ্বী টেলিকম প্রতিষ্ঠান এয়ারটেলের সঙ্গেও একই ধরনের একটি চুক্তিতে সই করেছে স্পেসএক্স।
ট্রাম্প জানান তিনি নিজে একটি টেসলা কিনবেন এবং ইতোমধ্যে তার নাতনীর জন্য একটি টেসলা সাইবারট্রাক কিনেছেন।
মঙ্গলবার মধ্যরাতের ঠিক পরপর ট্রাম্প তার নিজস্ব সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশালে লেখেন, ‘রিপাবলিকান, কনজারভেটিভ ও সব মহান আমেরিকানদের বলছি, ইলন মাস্ক আমাদের জাতিকে সহায়তা করতে “সর্বাত্মক চেষ্টা”...
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মাস্ককে সরকারি খরচ কমানোর উদ্যোগে ‘আরও আগ্রাসী’ হওয়ার আহ্বান জানানোর পর তিনি এই বক্তব্য দেন।
ট্রাম্পের অসংখ্য নির্বাহী আদেশ বাস্তবায়নে তুমুল আগ্রহ দেখিয়েছেন প্রযুক্তি জগতের দিকপাল ও প্রেসিডেন্টের ঘনিষ্ঠ সহযোগী মাস্ক।
সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশালে তিনি উল্লেখ করেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্র পেনি তৈরি করেছে, যার পেছনে দুই সেন্টেরও বেশি খরচ। এটা বড় ধরনের অপচয়!’
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি দক্ষতা বিভাগের (ডিওজিই) প্রধান মাস্ক আজ সোমবার সামাজিক মাধ্যম এক্সে আলোচনায় অংশ নেন। এই আলোচনায় উঠে এসেছে ইউএসএআইডির ভবিষ্যত।
মাস্ক দাবি করেন, ইউএসএআইডি মার্কিন জনগণের করের অর্থ দিয়ে জৈব অস্ত্র গবেষণায় অর্থায়ন করেছে, প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর জন্য অর্থ ব্যয় করেছে। তাই সংস্থাটির ‘মরে যাওয়াই’ ভালো।
এখন থেকে বাংলাদেশের বাইরে থেকে আসা যাত্রীদের অনলাইন হেলথ ডিক্লারেশন ফরম পূরণ করতে হবে না। সেই সঙ্গে কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট বা টিকা কার্ডও আর দেখানোর প্রয়োজন হবে না।