কে-পপ বাংলাদেশ অডিশনে এবারের বিজয়ী ‘ম্যাভেরিকস’

এবারের অডিশনে প্রথম হয়েছে ম্যাভেরিকস। ছবি: সংগৃহীত

কে-পপ বাংলাদেশ গ্লোবাল অডিশন ২০২২ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাস। কোরিয়া দূতাবাস ও ইনডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ (আইইউবি) যৌথভাবে এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করে।

গতকাল শনিবার আইইউবি মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে এবারের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।

এবারের অডিশনে প্রথম হয়েছে ম্যাভেরিকস। যৌথভাবে দ্বিতীয় হয়েছে স্যাভেজ গার্লস ও রারালাভা। এছাড়া রুমায়সা ইসলাম ও নাইট সিসটার্স যৌথভাবে ৩য় হয়েছে।

শনিবার আইইউবি মিলনায়তনে এবারের বিজয়ীদের পুরস্কার দেওয়া হয়। ছবি: সংগৃহীত

এবারের প্রতিযোগিতায় মোট ৮৬টি কে-পপ ভিডিও জমা পড়েছিল। গতকালের অনুষ্ঠানে মোট ১২টি দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।

এ অনুষ্ঠানে বিজয়ীরা ছাড়াও ওমাদা, নূর ই সাবা, মাহফুজ আহমেদ মাহী, রুকাইয়াহ বিনতে কালাম, জাফরিন সিদ্দিকী, এ-মেইজ, আফটার গেম তাদের পরিবেশনা উপস্থাপন করে।

কে-পপ বাংলাদেশ অডিশনে কোরিয়ার সংস্কৃতি ও কে-পপ বিষয়ে আগ্রহী প্রতিভাবান বাংলাদেশি তরুণ-তরুণীরা অংশ নেন।

এ বছরের সেপ্টেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়ার চাংওয়ানে বিশ্ব কে-পপ উৎসব অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। সেখানে বাংলাদেশের বিজয়ীদের অংশ নেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হবে।

গতকালের পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জাং-কিউন।

প্রতিযোগীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেন, 'টানা ২ বছর ভার্চুয়াল আয়োজনের পর এবারই বাংলাদেশে সশরীরে কে-পপ প্রতিযোগিতার আয়োজন হলো।'

রাষ্ট্রদূত লি আও বলেন, 'কে-পপে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল। কারণ এ দেশের তরুণ-তরুণীরা বুদ্ধিদীপ্ত ও প্রতিভাবান।'

অনুষ্ঠানে আইইউবির উপাচার্য অধ্যাপক তানভীর হাসান বিশেষ অতিথি ও আরটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক রহমান বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

কোরিয়ার দূতাবাস বাংলাদেশে নিয়মিত বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এর মধ্যে আছে কোরীয় চলচ্চিত্র উৎসব, তায়কোয়ান্দো ও কে-পপ প্রতিযোগিতা।

আগামী বছরের কে-পপ প্রতিযোগিতা যেন আরও বেশি সংখ্যক বাংলাদেশি তরুণ-তরুণী অংশ নেয়, দূতাবাস তার আহ্বান জানিয়েছে।

Comments

The Daily Star  | English
rohingya-migration

Rohingyas fleeing Arakan Army persecution

Amid escalating violence in Myanmar’s Rakhine State, Rohingyas are trespassing into Bangladesh every day, crossing the border allegedly to escape the brutality of Myanmar’s rebel group, the Arakan Army (AA).

3h ago