রপ্তানিকারকরা বলছেন, আমদানি করা নমুনা ও উৎপাদনের উপকরণগুলো আগুনে পুড়ে যাওয়ায় বর্তমান ও ভবিষ্যতের উৎপাদন কাজ থেমে যেতে পারে। এতে পণ্য ডেলিভারিতে দেরি হতে পারে এবং অনেক অর্ডারও বাতিল হওয়ার ঝুঁকি আছে।
নিয়ম অনুযায়ী, আগুনের ধরন সম্পর্কে ধারণা পেতে গুদামের মালিককে জিজ্ঞেস করেন ভেতরে কী আছে। অতি দাহ্য বা বিস্ফোরক কোনো দ্রব্য আছে কি না।
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ও সবচেয়ে ক্ষমতাবান রাজনীতিকের মধ্যকার দ্বন্দ্ব।
ফ্রান্সিসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার জন্যই ধরে নেওয়া হচ্ছে নীতিগতভাবে সাবেক পোপের ধারাবাহিকতা ধরে রাখবেন প্রেভোস্ট।
শুরুতেই ইসরায়েলের কার্যক্রমকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়েছেন, গণহত্যার তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন, নিয়মিত খোঁজ নিয়েছেন গাজার ফিলিস্তিনিদের।
রাষ্ট্রের কাছে তারা উত্তর চায়, সেই উত্তর যত কষ্টেরই হোক না কেন। এসব পরিবারের জন্য শোকের চেয়ে অনিশ্চয়তাই বেশি কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
চার পর্বের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে আরও উঠে এসেছে, কীভাবে হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহ নিয়ে যেতে পরিবারকে সময় দেওয়া হয়নি এবং এখনও স্বজনদের মরদেহের অপেক্ষায় কী দুঃসহ দিনযাপন করছেন তারা।
চার পর্বের অনুসন্ধানের দ্বিতীয় পর্বে আজ পড়ুন কীভাবে গণহত্যার প্রমাণ ও হাসপাতালের নথি লুকানোর চেষ্টা করেছে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার-
রপ্তানিকারকরা বলছেন, আমদানি করা নমুনা ও উৎপাদনের উপকরণগুলো আগুনে পুড়ে যাওয়ায় বর্তমান ও ভবিষ্যতের উৎপাদন কাজ থেমে যেতে পারে। এতে পণ্য ডেলিভারিতে দেরি হতে পারে এবং অনেক অর্ডারও বাতিল হওয়ার ঝুঁকি আছে।
নিয়ম অনুযায়ী, আগুনের ধরন সম্পর্কে ধারণা পেতে গুদামের মালিককে জিজ্ঞেস করেন ভেতরে কী আছে। অতি দাহ্য বা বিস্ফোরক কোনো দ্রব্য আছে কি না।
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ও সবচেয়ে ক্ষমতাবান রাজনীতিকের মধ্যকার দ্বন্দ্ব।
ফ্রান্সিসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার জন্যই ধরে নেওয়া হচ্ছে নীতিগতভাবে সাবেক পোপের ধারাবাহিকতা ধরে রাখবেন প্রেভোস্ট।
শুরুতেই ইসরায়েলের কার্যক্রমকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়েছেন, গণহত্যার তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন, নিয়মিত খোঁজ নিয়েছেন গাজার ফিলিস্তিনিদের।
রাষ্ট্রের কাছে তারা উত্তর চায়, সেই উত্তর যত কষ্টেরই হোক না কেন। এসব পরিবারের জন্য শোকের চেয়ে অনিশ্চয়তাই বেশি কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
চার পর্বের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে আরও উঠে এসেছে, কীভাবে হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহ নিয়ে যেতে পরিবারকে সময় দেওয়া হয়নি এবং এখনও স্বজনদের মরদেহের অপেক্ষায় কী দুঃসহ দিনযাপন করছেন তারা।
চার পর্বের অনুসন্ধানের দ্বিতীয় পর্বে আজ পড়ুন কীভাবে গণহত্যার প্রমাণ ও হাসপাতালের নথি লুকানোর চেষ্টা করেছে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার-
গণঅভ্যুত্থানের সাত মাস হয়ে গেলেও অন্তত ১৯টি পরিবার এখনো তাদের বাবা, ছেলে, ভাই বা স্বামীকে খুঁজে বেড়াচ্ছেন। তাদের মধ্যে ১২ জনই নিখোঁজ হন অভ্যুত্থানের শেষ দুই দিন—৪ ও ৫ আগস্টে।
প্রায় ৭০ বছর পর, আরেক স্নায়ুযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে বিশ্ব।
