উত্তাল সাগরে চলমান জাহাজের হাল ছেড়ে যেতে পারেন না একজন ক্যাপ্টেন
বিএনপি নেতারা কি সত্যিই জনগণের মনের ভাষা বুঝতে পারেন? দেশের পটপরিবর্তনের রাজনীতিতে জনভোগান্তি সৃষ্টিকারী কাউকে মেয়র হিসেবে মেনে নেবে ঢাকাবাসী?
শেখার জন্য সুযোগ দিতে হয়, আর সেই সুযোগ না দিলে আমরাও এক জায়গায় আটকে থাকব, সুযোগ হারাব।
যে ঘটনার সংবাদমূল্য আছে, সেটি প্রকাশ ও প্রচারের দায়িত্ব যেমন গণমাধ্যমের, তেমনি সেই খবর এড়িয়ে যাওয়া বা চেপে যাওয়া সাংবাদিকতার নীতিমালারও পরিপন্থি।
অন্তর্বর্তী সরকার কি ক্ষমতা ছাড়বে, নাকি এ সরকারের ক্ষমতাকাল আরও দীর্ঘ হবে? তাহলে রাজনৈতিক স্বপ্নভঙ্গই কি এ ভূখণ্ডের মানুষের নিয়তি?
স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান, স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মাদ্রাসা, মাঠপর্যায়ের সাধারণ প্রশাসন, ভূমি প্রশাসন, কৃষি সম্প্রসারণ ও সমবায় বিভাগসহ তৃণমূলের বিভিন্ন অবকাঠামো ও সংগঠন ব্যবহার করে ভোটারদের সচেতনতা...
সম্প্রতি কি বাংলাদেশে এমন কিছু ঘটেছে যার কারণে আমাদের এই বিশ্বাস জোরদার হবে যে, আমরা গণতন্ত্রের পথে এগোচ্ছি?
গ্রামে ওষুধ যেন আর রোগ বাড়ানোর হাতিয়ার না হয়—এই নিশ্চয়তা দিতে হবে এখনই।
উত্তাল সাগরে চলমান জাহাজের হাল ছেড়ে যেতে পারেন না একজন ক্যাপ্টেন
বিএনপি নেতারা কি সত্যিই জনগণের মনের ভাষা বুঝতে পারেন? দেশের পটপরিবর্তনের রাজনীতিতে জনভোগান্তি সৃষ্টিকারী কাউকে মেয়র হিসেবে মেনে নেবে ঢাকাবাসী?
শেখার জন্য সুযোগ দিতে হয়, আর সেই সুযোগ না দিলে আমরাও এক জায়গায় আটকে থাকব, সুযোগ হারাব।
যে ঘটনার সংবাদমূল্য আছে, সেটি প্রকাশ ও প্রচারের দায়িত্ব যেমন গণমাধ্যমের, তেমনি সেই খবর এড়িয়ে যাওয়া বা চেপে যাওয়া সাংবাদিকতার নীতিমালারও পরিপন্থি।
অন্তর্বর্তী সরকার কি ক্ষমতা ছাড়বে, নাকি এ সরকারের ক্ষমতাকাল আরও দীর্ঘ হবে? তাহলে রাজনৈতিক স্বপ্নভঙ্গই কি এ ভূখণ্ডের মানুষের নিয়তি?
স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান, স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মাদ্রাসা, মাঠপর্যায়ের সাধারণ প্রশাসন, ভূমি প্রশাসন, কৃষি সম্প্রসারণ ও সমবায় বিভাগসহ তৃণমূলের বিভিন্ন অবকাঠামো ও সংগঠন ব্যবহার করে ভোটারদের সচেতনতা...
সম্প্রতি কি বাংলাদেশে এমন কিছু ঘটেছে যার কারণে আমাদের এই বিশ্বাস জোরদার হবে যে, আমরা গণতন্ত্রের পথে এগোচ্ছি?
গ্রামে ওষুধ যেন আর রোগ বাড়ানোর হাতিয়ার না হয়—এই নিশ্চয়তা দিতে হবে এখনই।
নির্বাচনি ব্যবস্থাকে পাশ কাটিয়ে যদি অন্তর্বর্তী সরকারও দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে চায়, সেটি আগের সরকারেরই ধারাবাহিকতা বলে পরিগণিত হবে।
এই চ্যানেল বিষয়ে মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী যদি রাজি না থাকে বা চীন-ভারতের কারো আপত্তি থাকলে একে সুরক্ষা দেবে কে?