এ বছর তার ২৫০তম জন্মবার্ষিকী পালিত হচ্ছে। এতো বছর পরও তিনি কেন প্রাসঙ্গিক?
প্রতিদিন দুপুর আড়াইটা থেকে রাত ৯টা এবং ছুটির দিনে সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলা দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকে।
এত কম লিখে এত খ্যাতি পাওয়ার নজির বাংলা সাহিত্যে আর নেই।
নদী দিয়েই ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল লাখো বাঙালি। আগরতলায় স্থাপিত ইয়ুথ রিলিফ ক্যাম্পের নামকরণও করা হয়েছিল নদীর নামে—পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, গঙ্গা ইত্যাদি।
আমি দেশের সুধী, পণ্ডিত ও সাহিত্যিক সমাজকে বাঙলা-একাডেমীর সহিত সক্রিয় সহযোগিতা করিতে আগাইয়া আসিবার জন্য আহ্বান করিতেছি।
বাংলাদেশ যখন ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্যদিয়ে এক নয়া সমাজ রূপান্তরের জমানায় প্রবেশ করেছে, তখন আমাদের জনমানুষের সংগ্রাম ও শক্তির এই আস্তানা খোঁজা খুবই জরুরি
বৈষম্যহীন সমাজ নিয়ে কাজ করে নিজেই বৈষম্যের শিকার তিনি। আমাদের সমাজের প্রয়োজনে তাকে নিয়ে আলাপ চলমান রাখা জরুরি।
সেই সময়ের এসব চিঠি, লিফলেট, রিপোর্ট ও পোস্টারগুলোর মাধ্যমে আমরা ইতিহাসের সংশ্লিষ্ট ঘটনার সঙ্গে সংযোগ ঘটিয়েছি, যেন যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনের ইতিহাস জীবন্ত হয়ে ওঠে।
কাগমারী সম্মেলনে পশ্চিম পাকিস্তানের বৈষম্যের বিরুদ্ধে তার ‘খামোশ’ উচ্চারণ রাজনৈতিক ইতিহাসে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত।