টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

শুরুটা ভালো হলে আমরা অনেক দূর যাব: মাহমুদউল্লাহ

Mahmudullah
ফাইল ছবি: ফিরোজ আহমেদ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে বাংলাদেশের দলের পারফরম্যান্স বেশ নড়বড়ে। সমর্থকরাও দলকে নিয়ে খুব বেশি আশা করছেন না। তবে ক্রিকেটাররা ঠিকই ধরে রেখেছেন মনোবল। অভিজ্ঞ তারকা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ মনে করেন, তারা যদি শুরুটা ভালো করতে পারেন তাহলে অনেক দূর যেতে পারেন।

এবার ২০ দলের বিশ্বকাপে বাংলাদেশ আছে 'ডি' গ্রুপে। সুপার এইটে যেতে হলে পাঁচ দলের মধ্যে সেরা দুইয়ে থাকতে হবে। দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কার মতন দল গ্রুপে থাকায় কাজটা মোটেও সহজ নয়।

বিশ্বকাপ মঞ্চে নামার আগে বিসিবির প্রকাশিত ভিডিওতে নিজের ব্যক্তিগত লক্ষ্যের কথা বাদ দিয়ে দলের লক্ষ্য নিয়ে কথা বলেছেন মাহমুদউল্লাহ। যদিও স্পষ্ট করে নির্দিষ্ট গন্তব্য বলেননি তিনি, 'ব্যক্তিগত লক্ষ্য নিয়ে চিন্তা করি না। দলের লক্ষ্য যদি অর্জন হয় ওটাতেই খুশি। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বলা যায় না, যেকোনো কিছু হতে পারে। আমাদের যেমন প্রস্তুতি দেখা যাক…সব কিছু নির্ভর করছি কীভাবে আমরা শুরু করছি। শুরুটা ভালো হলে অনেক দূর যাব।'

প্রতিবারই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রত্যাশা নিয়ে গিয়ে বাজে ফল করে আসে দল। এবার সেই ধারা বদলের আশা মাহমুদউল্লাহর,  'সুযোগ সব সময়ই থাকে, চেষ্টার আমাদের কমতি থাকে না। ইনশাল্লাহ এবার ভালো করব।'

'ট্রফি জিনিসটা এটা ভাগ্যেরও সহায়তা লাগে। আমরা কয়েকটা মেগা ইভেন্টে কাছে গিয়েছিলাম।  সমর্থন করেন, যতখানি পারি করব।'

মাহমুদউল্লাহর নেতৃত্বে ২০২১ বিশ্বকাপে মূল পর্বের সব ম্যাচ হেরেছিলো বাংলাদেশ। তার নিজের পারফরম্যান্সও ছিলো খারাপ। ২০২২ বিশ্বকাপে তাই তিনি আর সুযোগ পাননি। তবে ঘুরে দাঁড়িয়ে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্ব আসরে ফের জায়গা করে নিয়েছেন ৩৮ পেরুনো অভিজ্ঞ ব্যাটার। এবার তিনি চান যেকোনো ভূমিকায় সেরাটা ঢেলে দিতে,  '২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে যখন ছিলাম না আমার খারাপ অনুভূতি হয়েছে, মনে হয়েছিলো আমি থাকতে পারতাম, যেকোনো কারণে হয়নি। তবে ওটা নিয়ে বাজে অনুভূতিও নাই । আমি সব সময় বলি দলের জন্য যতটা করতে পারি। পারফরম্যান্স দিয়ে হোক, অভিজ্ঞতা দিয়ে হোক, উপস্থিতি দিয়ে হোক। আমি আমার সর্বোচ্চটাই দেয়ার চেষ্টা করব।'

Comments

The Daily Star  | English
Dhaka city urban development problems

Dhaka on a perilous path: Lax rules, weak oversight fuel unplanned expansion

Near-unregulated vertical expansion put immense pressure on utilities and infrastructure, worsened traffic congestion, compromised fire safety

15h ago