তেহরানের একটি সম্মেলনে আরাকচি বলেন, ‘ইরানে কোনো অঘোষিত পরমাণু সমৃদ্ধকরণ স্থাপনা নেই। আমাদের সবগুলো পরমাণু স্থাপনা জাতিসংঘের পরমাণু বিষয়ক সংস্থার নজরদারিতে আছে।’
ইরানের রাষ্ট্রপতি পেজেশকিয়ান রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘ভবন ও কারখানা ধ্বংস করে আমাদের আটকানো যাবে না। আমরা পূর্ণ শক্তি দিয়ে সেগুলো আবার তৈরি করবো।’
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানি অভিযোগ জানায়, ২০১৫ সালের চুক্তি লঙ্ঘন করে ইরান পরমাণু অস্ত্র তৈরির প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখেছে।
ক্রেমলিনে আয়োজিত এই বৈঠকে তেহরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে।
সাম্প্রতিক সময়ে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য ওয়াশিংটন ও তেহরান বেশ কয়েক দফা আলোচনা ও দরকষাকষিতে অংশ নেয়। কিন্তু এই উদ্যোগে বাদ সাধে ইসরায়েল।
গ্রোসি বলেন, ‘কয়েক মাসের মধ্যে তারা সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন করতে পারে
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানান।
ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানান, বেশ কয়েকটি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে এবং প্রায় সার্বক্ষণিকভাবে এগুলোতে পরিবর্তন আসছে।
নুরনিউজ জানায়, সিদ্ধান্ত পার্লামেন্টে পাস হলেও এর চূড়ান্ত অনুমোদন দেবে ইরানের সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানান।
ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানান, বেশ কয়েকটি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে এবং প্রায় সার্বক্ষণিকভাবে এগুলোতে পরিবর্তন আসছে।
নুরনিউজ জানায়, সিদ্ধান্ত পার্লামেন্টে পাস হলেও এর চূড়ান্ত অনুমোদন দেবে ইরানের সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল।
গত রোববার যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ফোরদো, ইস্পাহান ও নাতাঞ্জের পরমাণু পরিশোধন স্থাপনায় হামলা চালায়।
পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলায় কোনো হতাহতের ঘটনাও ঘটেনি বলে জানিয়েছে ইরান রেড ক্রিসেন্ট।
ট্রাম্প ও তার উপদেষ্টারা আশা করছেন নিজেদের কঠোর অবস্থান থেকে সরে আসবে তেহরান। যুক্তরাষ্ট্রের বেধে দেওয়া শর্ত মেনে পরমাণু চুক্তিতে সই করতে রাজি হবে আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি নেতৃত্বাধীন প্রশাসন।
ট্রাম্পের মতে, ইরান যদি যুক্তরাষ্ট্রের বেঁধে দেওয়া শর্ত মেনে পরমাণু চুক্তিতে সই করতো, তাহলে এই সংঘাত শুরুই হোত না।
ইরানের সরকারি টিভি চ্যানেল জানিয়েছে, ইরানের বিপ্লবী রক্ষীবাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও শহরের পূর্বাঞ্চল আক্রান্ত হয়েছে। এসব জায়গায় আগুন ও ধোঁয়া দেখা গেছে এবং বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
নেতানিয়াহু হুশিয়ারি দেন, ইরানের বিরুদ্ধে বড় আকারের সামরিক অভিযানের শুরুতে এটা ছিল প্রথম পর্যায়ের হামলা।
শুক্রবার সকালে তাসনিম সংবাদ সংস্থার বরাত দিয়ে রাষ্ট্রীয় টিভিতে আইআরজিসি প্রধানের মৃত্যুসংবাদ প্রচার করা হয়। সংবাদ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ‘রাতভর ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন সালামি।’