‘হাসিনা কর্তৃক মানবতাবিরোধী অপরাধ ও নিপীড়নের সহযোগী এনটিএমসি ভেঙে দিতে হবে।’
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থার শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা যে কোনো ফরম্যাটে, প্রয়োজনে নাম পরিবর্তন করে হলেও এনটিএমসি রাখার পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন।
‘শারদীয় সুরক্ষা’ ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সারাদেশে এখন পর্যন্ত মোট ১৩২টি ঘটনার খবর পাওয়া গেছে।
এনটিএমসি, র্যাব ও পুলিশের জন্য নজরদারি ব্যবস্থা তৈরি করতে ২০১৬ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকার অন্তত এক হাজার ৩৮২ কোটি টাকা ব্যয় করে
প্রাতিষ্ঠানিক, সংসদীয় বা স্বাধীন তদারকি না থাকায় এসব সংস্থাকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হয়েছে।
আজ বুধবার জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে সম্পর্কিত মানবাধিকার লঙ্ঘন ও নির্যাতন সংক্রান্ত ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে বেশ কিছু সুপারিশও করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়।
গত দেড় দশকে আওয়ামী লীগ সরকার বিরোধী রাজনীতিবিদসহ জনসাধারণের ওপর নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য এসব নজরদারির কাজে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করেছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ৭৮৯টি গ্রুপে জাতীয় ডেটাবেজ থেকে তথ্য বিক্রি করেছেন অসাধু সরকারি কর্মচারীরা
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টেক ম্যাগাজিন ওয়্যারডের প্রতিবেদনে বলা হয়, ফাঁস হওয়া ডেটায় নাগরিকদের নাম, ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্রের বিবরণ, ফোন নম্বর, ফোন কলের সময়কাল, আঙুলের ছাপ এবং পাসপোর্ট ও ব্যাংক...
গত দেড় দশকে আওয়ামী লীগ সরকার বিরোধী রাজনীতিবিদসহ জনসাধারণের ওপর নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য এসব নজরদারির কাজে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করেছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ৭৮৯টি গ্রুপে জাতীয় ডেটাবেজ থেকে তথ্য বিক্রি করেছেন অসাধু সরকারি কর্মচারীরা
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টেক ম্যাগাজিন ওয়্যারডের প্রতিবেদনে বলা হয়, ফাঁস হওয়া ডেটায় নাগরিকদের নাম, ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্রের বিবরণ, ফোন নম্বর, ফোন কলের সময়কাল, আঙুলের ছাপ এবং পাসপোর্ট ও ব্যাংক...