এএসআই মহিবুল্লাহ যশোর পুলিশ লাইনে কর্মরত ছিলেন।
তিনি সংগঠনের প্রাথমিক সহযোগী সদস্য ফরম পূরণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেন।
তিনি অভিযোগ করেন, সনাতন ধর্মাবলম্বী হয়ে জামায়াতে যোগ দেওয়ার কারণে তাকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
গণভোটে ‘হ্যাঁ’-এর পক্ষে প্রচার চালানোর জন্য ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত গণসংযোগ, র্যালি ও লিফলেট বিতরণের কর্মসূচিও ঘোষণা করেন তিনি।
এনসিপির অভিযোগ, ‘জামায়াতে ইসলামী ধর্মকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে বিভাজন, ঘৃণা ও সহিংসতার রাজনীতি উস্কে দিচ্ছে।’
‘ফেব্রুয়ারিতে ঘোষিত টাইমলাইনের ভেতরেই নির্বাচন হওয়াটা দেশের জন্য একান্ত প্রয়োজন। এর সামান্য কোনো ব্যত্যয় ঘটলে দেশ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
ভোটকেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোর দাবিও জানিয়েছে জামায়াত।
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট নিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেছেন, জামায়াতের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে বলে হামলা করা হচ্ছে। হামলা করে জামায়াতকে প্রতিহত করা যাবে না। যারা ভোট ডাকাতি করতে আসবে তাদের প্রতিহত...
ভোটকেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোর দাবিও জানিয়েছে জামায়াত।
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট নিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেছেন, জামায়াতের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে বলে হামলা করা হচ্ছে। হামলা করে জামায়াতকে প্রতিহত করা যাবে না। যারা ভোট ডাকাতি করতে আসবে তাদের প্রতিহত...
জামায়াত নেতা শাহজাহানের বক্তব্যের একটি ভিডিও আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।
প্রশাসন নিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরীর ‘বিতর্কিত’ বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে দলের পক্ষ থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, জামায়াতের জন্য যে সুযোগ এসেছে, ভবিষ্যতে আর আসবে না।
‘আমরা এখনো গণভোট আলাদা দিনে আয়োজনের দাবি জানিয়ে যাচ্ছি।’
‘সৎ প্রতিবেশীসুলভ আচরণ দাবি করলে, সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের দাবিদার প্রতিবেশী হলে, এটি হচ্ছে তার প্রথম দায়িত্ব।’
অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, এই সরকার একটি দলের ফাঁদে পা দিয়েছে এবং সংস্কারকে গুরুত্বহীন করে ফেলেছে।
‘এটা একটা সংকট তৈরি করবে।’