হ্যাকাররা তাদের দাবি মানার জন্য সময়সীমা হিসেবে ১০ অক্টোবর নির্ধারণ করেছিলেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তাদের চাহিদা অনুযায়ী অর্থ দেওয়া হয়নি বলেই তথ্য ফাঁস করা হয়েছে বলে বিশ্লেষকদের মত।
কিছু সাইবার অপরাধী ফোনের বিভিন্ন তথ্য চুরি করতে কিছু লোভনীয় ফিচার সমৃদ্ধ অ্যাপ তৈর করে তা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেও। গুগলের প্লে স্টোর বা অ্যাপলের অ্যাপ স্টোরেও এ ধরনের অ্যাপ পাওয়া যায়।
ফেসবুকের মালিকানাধীন ভিপিএন অ্যাপ ওনাভো তাদের বিজ্ঞাপনে তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষার অঙ্গীকার করলেও, আদতে এটি ব্যবহারকারীদের না জানিয়ে তাদের তথ্য সংগ্রহ করছিল।
১২ দিন ধরে তাদের এই কার্যক্রম কেউ শনাক্ত করতে পারেনি।
গবেষণাভিত্তিক অনলাইন প্রকাশনা সাইবারনিউজের প্রতিবেদন অনুসারে, ৪৮৭ মিলিয়ন ব্যবহারকারীর ফোন নম্বরসহ একটি হোয়াটসঅ্যাপ ডেটাবেস চুরি হয়েছে। ‘সবার কাছে পরিচিত’ একটি হ্যাকার ফোরামে তা বিক্রিও করা হয়েছে।