পোপ জানান, বৃহস্পতিবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিজেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গেও এ বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন তিনি এবং আঙ্কারা ‘এই প্রস্তাবে শতভাগ সমর্থন জুগিয়েছে।’
মে মাসে নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই পোপের প্রথম বিদেশ সফর। তার এই সফরের ঐতিহাসিক তাৎপর্য আছে। গন্তব্য হিসেবে তুরস্ককেও বেছে নিয়েছেন বিশেষ কারণে।
সেইন্ট পিটার্স স্কোয়ারে দেওয়া অ্যাঞ্জেলাস প্রার্থনায় পোপ বলেন, ‘সুদানে, বিশেষত, উত্তর দারফুরের এল-ফাশের শহরের মর্মান্তিক খবরগুলো আমি অত্যন্ত বেদনার সঙ্গে অনুসরণ করছি।’