বইমেলা চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত।
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই মেলার তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলা একাডেমি।
আর্থ-সঙ্কটের কারণে অনেক প্রকাশক এবারের বইমেলায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।
প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে এই বইমেলা।
তাদের পক্ষ বলছি.. হে রাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ আপনারা কি গোবিন্দপুরের তাঁতিদের আর্তনাদ শুনতে পাচ্ছেন?
চাপা ক্ষোভ দেখা গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের স্টলের অবহেলা নিয়ে
আমাদের সারাবছর বই প্রকাশ করা উচিৎ
আমাদের বেশিরভাগ অনুবাদকই অনুমতি পাওয়ার কোনো তোয়াক্কা করেন না। এই সংস্কৃতির বদল হওয়া উচিত।
শূন্য দশকের পর থেকে বর্তমান অবধি ঢাকায় কবিতা সম্পর্কিত ধারণা বেশ বদলে গেছে।
আমাদের সারাবছর বই প্রকাশ করা উচিৎ
আমাদের বেশিরভাগ অনুবাদকই অনুমতি পাওয়ার কোনো তোয়াক্কা করেন না। এই সংস্কৃতির বদল হওয়া উচিত।
শূন্য দশকের পর থেকে বর্তমান অবধি ঢাকায় কবিতা সম্পর্কিত ধারণা বেশ বদলে গেছে।
জীবনানন্দ দাশের অনেক পান্ডুলিপি হারিয়ে গেছে যখন তার একটি বড় অংশ কবিকন্যা মঞ্জুশ্রী দাশকে দেয়া হয়েছিল।
মেলায় শেষ গিয়েছি প্রায় এক যুগ আগে।
‘এ ধরনের বিশৃঙ্খল আচরণ বাংলাদেশে নাগরিকের অধিকার ও দেশের আইন—উভয়ের প্রতিই অবজ্ঞা প্রদর্শন করে।’
একজন লেখকের স্নায়ুযুদ্ধের শেষ নেই। শুধু লিখলে তো হয় না, লেখাকে ‘শিল্প হয়ে ওঠা’ লাগে।
বইমেলায় সময় কাটিয়ে ফিরে। তবে তার মধ্যে বই পড়ার প্রতি আগ্রহ তৈরি হবেই।
‘বাংলা একাডেমি আয়োজিত বইমেলা আমাদের জাতীয় জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছে।’
এবারের মেলার প্রতিপাদ্য বিষয় ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান: নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ’।