আজ শনিবার বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে তিনি বলেন, ‘হাদি আমার নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, প্রতিযোগী। সে রাজপথের সাহসী সৈনিক। তাকে আমি নির্বাচনী মাঠে আবারও সক্রিয় পাব—সেই প্রত্যাশা...
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘দেশনেত্রীর অসুস্থতার সময়ে এটা প্রমাণ হয়েছে উনি শুধু দেশনেত্রী বা আমাদের নেত্রী নন। বেগম খালেদা জিয়া এখন সারা বাংলাদেশের গণমানুষের আকাঙ্ক্ষার একজন অভিভাবক।’
‘এই সমস্ত অপকর্ম বাদ দেন। বিগত দিনের ইতিহাস দেখে নেন, আপনারা ক্ষমা চান। এখনো সময় আছে, জাতিকে আর বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবেন না।’
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। প্রাথমিক এই ঘোষণায় ঢাকা বিভাগ থেকে মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও ড. আবদুল মঈন খানসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ নেতা মনোনয়ন পেয়েছেন।
এই (ডাকসু) নির্বাচনেও ভারতে বসে বসে তারা নির্দেশ দিয়েছে জামায়াতকে ভোট দিতে হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘এই সরকারের বয়স ১০-১১ মাসের বেশি হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত স্বৈরাচারের দোসরদের একজনেরও বিচার করতে পারেনি। হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করেনি, বহু লোক দেশ...
আজ শুক্রবার সকালে জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তার কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পর জাপানে সফরে থাকা প্রধান উপদেষ্টার এক বক্তব্যের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
‘যে শাহবাগ আপনারা বন্ধ করেছেন, এখানে মিছিল-মিটিং করা যাবে না, সেখানে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় সরকারের দল এনসিপির লোকেরা মিছিল মিটিং করে কীভাবে?’
‘আওয়ামী লীগকে যারা দেশে পুনর্বাসিত করার চেষ্টা করবে, তাদের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।’
আজ শুক্রবার সকালে জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তার কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পর জাপানে সফরে থাকা প্রধান উপদেষ্টার এক বক্তব্যের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
‘যে শাহবাগ আপনারা বন্ধ করেছেন, এখানে মিছিল-মিটিং করা যাবে না, সেখানে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় সরকারের দল এনসিপির লোকেরা মিছিল মিটিং করে কীভাবে?’
‘আওয়ামী লীগকে যারা দেশে পুনর্বাসিত করার চেষ্টা করবে, তাদের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।’
মির্জা আব্বাস বলেন, যারা বলে তারা আজকের স্বাধীনতা দিবসকে খাটো করতে চায়, ৭১ এর স্বাধীনতায় তাদের কোনো ভূমিকা ছিল না।
শেখ হাসিনার আমলে গড়ে ওঠা ‘ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট’ এর বিরুদ্ধে কেন গণমাধ্যম লিখছে না—তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
তিনি বলেন, একটা উসিলা ধরে জাতির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা চলছে।
তিনি আরও বলেন, যারা নির্বাচন ব্যাহতের চেষ্টা করছেন, তারা দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংসের চেষ্টা করছেন।
তিনি আরও বলেন, সতর্ক থাকতে হবে যেন কোনো ষড়যন্ত্র নির্বাচন বানচাল করতে না পারে।
‘এক-এগারোর ভয়াবহ পরিণতি বিএনপির চাইতে কেউ বেশি ভোগ করে নাই।’
বঙ্গভবনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে হারানো ফোনটি মির্জা আব্বাস আজ পেয়েছেন বলে জানান শায়রুল কবির খান।