২০২৩ সালে চীনের মধ্যস্থতায় ইরান ও সৌদি আরবের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুন:স্থাপন হয়। সে সময় চীনের এই অর্জনকে বিশ্লেষকরা ‘বিস্ময়কর’ সাফল্য বলে অভিহিত করেছিলেন।
সিরিয়ার ওপর থেকে থেকে সব মার্কিন নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়াটা ছিল সফরের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক ঘোষণা।
দ্বিতীয় মেয়াদে এটাই ট্রাম্পের প্রথম বড় আকারের বিদেশ সফর। হোয়াইট হাউস বলছে, এটা মধ্যপ্রাচ্যে ট্রাম্পের ‘ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তন’ এবং প্রেসিডেন্ট নিজে এই সফরের জন্য মুখিয়ে আছেন।
২০১৭ সালে ট্রাম্প রিয়াদের কাছে ১১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের অস্ত্র বিক্রির প্রস্তাব দিয়েছিলেন। তবে ২০১৮ সাল নাগাদ মাত্র সাড়ে ১৪ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়।
এমন সময় সৌদি আরবে এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হতে চলেছে যখন রাশিয়া ও ইউক্রেন, উভয়ই একে অপরের বিরুদ্ধে হামলার মাত্রা বাড়িয়েছে। অপরদিকে, ইউক্রেনকে সামরিক ও গোয়েন্দা তথ্য সহায়তা বন্ধ রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
আজ ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার বৈঠকে আয়োজক-মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালনের পাশাপাশি শুক্রবার গাজা নিয়ে আরব নেতাদের সম্মেলনের আয়োজন করতে যাচ্ছে রিয়াদ।
রক্ষণশীল দেশ হিসেবে পরিচিত সৌদি আরব বেশ কিছুদিন ধরেই আন্তর্জাতিক মহলে তাদের ভাবমূর্তি বদলানোর চেষ্টা করছে।
আগামী ১ ডিসেম্বর থকে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত হবে রিয়াদের প্রথম মেট্রো ব্যবস্থা।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা, এই চুক্তির মাধ্যমে সৌদি আরবের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক স্বাভাবিক হতে পারে।
রক্ষণশীল দেশ হিসেবে পরিচিত সৌদি আরব বেশ কিছুদিন ধরেই আন্তর্জাতিক মহলে তাদের ভাবমূর্তি বদলানোর চেষ্টা করছে।
আগামী ১ ডিসেম্বর থকে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত হবে রিয়াদের প্রথম মেট্রো ব্যবস্থা।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা, এই চুক্তির মাধ্যমে সৌদি আরবের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক স্বাভাবিক হতে পারে।
রাষ্ট্রদূত জানান, এ বছর যুবরাজ আসবেন, তবে তারিখ এখনো ঠিক করা হয়নি।
‘এটি এমন এক মানবিক বিপর্যয়, যা ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের চরম লঙ্ঘন বন্ধ করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ব্যর্থতা এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের দ্বৈতনীতির প্রমাণকে স্পষ্ট...
সৌদি আরব নিজেদের বেসামরিক পারমাণবিক প্রকল্প চালু, এর বাস্তবায়নে মার্কিন সহযোগিতা ও এ সংক্রান্ত নিরাপত্তা নিশ্চয়তার বিনিময়ে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে রাজি হয়েছে।
সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স এবং নতুন প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমানকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।