আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২৩

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে জায়গা পাওয়াই এখন বাংলাদেশের লক্ষ্য

ছয় ম্যাচের পাঁচটা হেরে পয়েন্ট টেবিলে বাংলাদেশের অবস্থান এখন নয়ে। এই অবস্থায় বিশ্বকাপ শেষ করলে কপাল পুড়বে। ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সময় থাকতে হবে দর্শক হয়ে।

কলকাতা থেকে

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে জায়গা পাওয়াই এখন বাংলাদেশের লক্ষ্য

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে জায়গা পাওয়াই বাংলাদেশের লক্ষ্য
ছবি: একুশ তাপাদার

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচের আগে কেউ কেউ মজা করে বলছিলেন, 'এটা কি রেলিগেশন ফাইট?' বাংলাদেশের চরম বাজে ছন্দ এমন নিষ্ঠুর রসিকতার জন্ম দিচ্ছিল। তবে এখন যা পরিস্থিতি বাস্তবতেও তা এক রকমের রেলিগেশন ফাইটে পরিণত হওয়া অস্বাভাবিক না, যাতে হেরে নিজেদের দুর্দশা ডেকে এনেছেন সাকিব আল হাসানরা।

আইসিসি সংবাদ মাধ্যমে না জানালেও বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া দলগুলোকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হিসাব জানিয়ে দিয়েছিল। এবার বিশ্বকাপে পয়েন্ট টেবিলে যে সাত দল উপরে থাকবে তারা খেলবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। স্বাগতিক হওয়ায় পাকিস্তানের খেলা আগে থেকেই নিশ্চিত।

ছয় ম্যাচের পাঁচটা হেরে পয়েন্ট টেবিলে বাংলাদেশের অবস্থান এখন নয়ে। এই অবস্থায় বিশ্বকাপ শেষ করলে কপাল পুড়বে। ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সময় থাকতে হবে দর্শক হয়ে।

অবস্থার উন্নতির জন্য তিন ম্যাচের মধ্যে অন্তত দুটি জয় দরকার। পাকিস্তানের বিপক্ষে নামার আগে তাই এটাই লক্ষ্য করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব, 'আমার চেয়েও বেশি পুরো দল কী করা উচিৎ সেটা নিয়ে কথা বলছে। আপনারার জানেন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে হলে আমাদের জিততে হবে। এটা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ একটা লক্ষ্য আমাদের জন্য। সেই লক্ষ্য পূরণে জয় ছাড়া আমাদের আর কোন বিকল্প নেই।'

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ছাড়াও পয়েন্ট টেবিলে আরেকটু ভদ্রস্থ থাকতে চায় বাংলাদেশ,  'অবশ্যও ওটা লক্ষ্য, তবে যতটা উপরে শেষ করা যায়, সেটাই লক্ষ্য। আমরা যতটা আশা করেছিলাম, সেটা হয়নি। এখান থেকেও যদি আমরা যে কটা ম্যাচ আছে ভালোভাবে খেলতে পারি, ভালো একটা রেজাল্ট যদি আমাদের পক্ষে আসে, তাহলেও হয়তো একটা স্বস্তি নিয়ে ফিরতে পারবো। তখন হয়তো পর্যালোচনা করতে পারবো কী কী করলে আরও ভালো হতো। সেখান থেকে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ আছে, কালকে একটা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ, সেটাতেই আমরা ফোকাস করছি।'

Comments

The Daily Star  | English

Dozens of zombie firms still trading as if nothing is wrong

Nearly four dozen companies have been languishing in the junk category of the Dhaka Stock Exchange (DSE) for at least five years, yet their shares continue to trade on the country’s main market and sometimes even appear among the top gainers. 

6h ago