এস আলম গ্রুপ

ইসলামী ব্যাংক থেকে বরখাস্ত ২০০, ওএসডি ৪৭৭১

গত ২২ সেপ্টেম্বর বিশেষ দক্ষতা মূল্যায়ন পরীক্ষায় উপস্থিত না হওয়ার পর এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। মোট ৫ হাজার ৩৮৫ জন কর্মকর্তাকে ওই পরীক্ষা দিতে বলা হয়েছিল। ব্যাংকটির বর্তমান...

৩৬৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ / এস আলম ও নাবিল গ্রুপের মালিকসহ ৪৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ইসলামী ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে ৩৬৩ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এ মামলা করা হয়।

সিঙ্গাপুরে এস আলম ও পরিবারের সম্পদ জব্দের আদেশ আদালতের

এসব সম্পদের মধ্যে আছে সিঙ্গাপুরে ৪৩টি ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট ও বিভিন্ন বীমা প্রতিষ্ঠানের পলিসি, দুটি হোটেলের শেয়ার, ৮টি হোটেল ও ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির মালিকানা এবং স্বর্ণালঙ্কার।

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান, স্ত্রীর বিদেশে থাকা সম্পদ জব্দের নির্দেশ

দুদকের আবেদনে বলা হয়, সাইফুল আলম ও ফারজানা পারভীন সাইপ্রাস, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডস ও জার্সি আইল্যান্ডসে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির মালিক।

এস আলম ও সহযোগীদের ভুয়া কোম্পানির মাধ্যমে অর্থপাচার

তদন্তে আরও দেখা গেছে, সাইফুলের কয়েকজন সহযোগী যার মধ্যে তার সাবেক গৃহকর্মী ও তার স্বামীও রয়েছেন, তারাও তাদের জ্ঞাত আয়ের উৎসের বাইরে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন এবং বিদেশে অর্থপাচার করেছেন।

অবৈধভাবে ১,৫৩৯ কোটি টাকা অর্জনের অভিযোগে এস আলমের সাইফুল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের সদর দপ্তরে সংস্থাটির মহাপরিচালক আখতার হোসেন এ তথ্য জানান।

এস আলম পরিবারের ৫৮ একর সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩৬৮ কোটি টাকা মূল্যের এসব জমি ও সম্পত্তি ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে। 

এস আলম পরিবারের স্থাবর সম্পদ বাজেয়াপ্ত ও ৮৭ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

আবেদনে বলা হয়, এস আলম, তার স্ত্রী ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা চট্টগ্রাম ও ঢাকার গুলশানে ভবন ও প্লট নির্মাণ করেছেন এবং কিনেছেন যার বাজার মূল্য ২০০ কোটি টাকা।

১১১৪ কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমের ২ ছেলেসহ ৫৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

এর আগে, ভুয়া কাগজ দিয়ে ১ হাজার ৯২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এস আলমের ছেলে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আহসানুল আলমের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা করেছিল দুদক।

জানুয়ারি ৩০, ২০২৫
জানুয়ারি ৩০, ২০২৫

এস আলম পরিবারের ৫৮ একর সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩৬৮ কোটি টাকা মূল্যের এসব জমি ও সম্পত্তি ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে। 

জানুয়ারি ১৪, ২০২৫
জানুয়ারি ১৪, ২০২৫

এস আলম পরিবারের স্থাবর সম্পদ বাজেয়াপ্ত ও ৮৭ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

আবেদনে বলা হয়, এস আলম, তার স্ত্রী ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা চট্টগ্রাম ও ঢাকার গুলশানে ভবন ও প্লট নির্মাণ করেছেন এবং কিনেছেন যার বাজার মূল্য ২০০ কোটি টাকা।

জানুয়ারি ৮, ২০২৫
জানুয়ারি ৮, ২০২৫

১১১৪ কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমের ২ ছেলেসহ ৫৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

এর আগে, ভুয়া কাগজ দিয়ে ১ হাজার ৯২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এস আলমের ছেলে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আহসানুল আলমের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা করেছিল দুদক।

জানুয়ারি ১, ২০২৫
জানুয়ারি ১, ২০২৫

খুলল এস আলম গ্রুপের বন্ধ ৯ কারখানা

গ্রুপের উপব্যবস্থাপক আশীষ কুমার নাথ দ্য ডেইলি স্টারকে কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ডিসেম্বর ৩১, ২০২৪
ডিসেম্বর ৩১, ২০২৪

এস আলমের ৮ কোম্পানির ব্যাংক হিসাব জব্দ করতে দুদকের চিঠি

বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে (বিএফআইইউ) পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, বিভিন্ন ব্যাংকে এস আলম গ্রুপের এসব কোম্পানির যে অর্থ রয়েছে তা যেকোনো সময় স্থানান্তর করা সম্ভব। এই কারণে, ব্যাংক...

ডিসেম্বর ৩০, ২০২৪
ডিসেম্বর ৩০, ২০২৪

এস আলম রিফাইন্ড সুগারের জমি নিলামে তুলেছে জনতা ব্যাংক

ব্যাংকটির চট্টগ্রামের সাধারণ বীমা করপোরেশন শাখায় প্রতিষ্ঠানটির পাওনা এক হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা। বকেয়া আদায়ে দুই হাজার ৯৭১ শতাংশ জমি নিলাম করছে ব্যাংকটি।

ডিসেম্বর ২৯, ২০২৪
ডিসেম্বর ২৯, ২০২৪

ব্যাংকিং খাতের ‘প্রকৃত ক্ষত’ বেরিয়ে আসার বছর

শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও ত্রুটিপূর্ণ নীতির কারণে দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রকৃত অবস্থা অস্পষ্ট ছিল। গত ৫ আগস্ট তার পতনের পর ব্যাংক খাতের আসল চিত্র বের হতে শুরু করে।

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৪
ডিসেম্বর ২৬, ২০২৪

ফার্স্ট সিকিউরিটির ৫৬ শতাংশ ঋণ এস আলম সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের দখলে

এসব ঋণ চট্টগ্রামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ২৪টি শাখা থেকে অনিয়মের মাধ্যমে বিতরণ করা হয়েছে।

ডিসেম্বর ২৪, ২০২৪
ডিসেম্বর ২৪, ২০২৪

কাঁচামাল সংকটে এস আলম গ্রুপের ৬ কারখানা বন্ধ

এস আলম গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপক আশীষ কুমার নাথ বলেন, ‘শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা চালু থাকবে।’

ডিসেম্বর ২৪, ২০২৪
ডিসেম্বর ২৪, ২০২৪

সরে যেতে বাধ্য হলেন ইসলামী ব্যাংকের এমডি

ব্যাংকটির পর্ষদে এস আলমের আধিপত্য থাকায় সেসময় নিয়োগ পাওয়া মনিরুল সেই দিন ব্যাংকের একদল কর্মকর্তার বাধার মুখে অফিস থেকে চলে যেতে বাধ্য হন।