এত কম লিখে এত খ্যাতি পাওয়ার নজির বাংলা সাহিত্যে আর নেই।
কবিরা স্বাধীনভাবে লিখবেন, তথা মত প্রকাশ করবেন। এটা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের ও সরকারের দায়িত্ব।
হাকিম সানাই তার জীবদ্দশায় অসংখ্য আধ্যাত্মিক কবিতা রচনা করেছিলেন।
নির্বাচিত কবি লেখকদের মতামত থাকলে একাডেমি আরও গতিশীল হতো।
পেশায় তিনি ছিলেন চিকিৎসক। জীবনভর দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করেছেন।
রাজনৈতিক সক্রিয়তা তাকে সৃজনশীল পথে সজিব রেখেছে।
ফররুখ আহমদ তার কাব্যভাষা নির্মাণে সমকালীন বুদ্ধিজীবী, সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক কর্মীদের সঙ্গে একটি নীরব সংলাপে লিপ্ত ছিলেন।
কাজী নজরুল ইসলামের লেখনী সমাজ পরিবর্তনের শক্তি হিসেবে কাজ করে অবিরত।
জুলাই আন্দোলনের নজরুলের নাম অনিবার্যভাবে প্রতিধ্বনিত হয়েছে। বিপ্লব পরবর্তী সংস্কারেও অনুপ্রেরণার বাতিঘর।
ফররুখ আহমদ তার কাব্যভাষা নির্মাণে সমকালীন বুদ্ধিজীবী, সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক কর্মীদের সঙ্গে একটি নীরব সংলাপে লিপ্ত ছিলেন।
কাজী নজরুল ইসলামের লেখনী সমাজ পরিবর্তনের শক্তি হিসেবে কাজ করে অবিরত।
জুলাই আন্দোলনের নজরুলের নাম অনিবার্যভাবে প্রতিধ্বনিত হয়েছে। বিপ্লব পরবর্তী সংস্কারেও অনুপ্রেরণার বাতিঘর।
যুদ্ধবিধস্ত গাজাবাসীর ভোগান্তি ও দুর্দশার প্রকৃত চিত্র ফুটে উঠে আবু তোহার কবিতায়
কবি কি লিখবেন, কীভাবে লিখবেন— সে স্বাধীনতা কবির।
সরকারের কাছে অনুরোধ করছি- তার নামে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের।
বাংলা সাহিত্যে যেসব মর্মস্পর্শী কবিতা আছে, তার মধ্যে কবর একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে।
রাষ্ট্রযন্ত্রের যে শাসক ও প্রশাসকবর্গ তাদের কাছে বুদ্ধিজীবীতা ছিল দলদাস হওয়ার নামান্তর
আমাদের কবি লেখক সাংবাদিকদের একটা বড় অংশ স্বৈরাচার সরকারকে সমর্থন দিয়েছে।
ছাত্র জনতার বিপ্লবে দেখা গেছে- নজরুল এই জাতির জীবনে কি ভীষণ প্রাসঙ্গিক। সারাদেশ জুড়ে দেয়ালের গ্রাফিতি রেখেছে তার নিদর্শন।