গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর এটি বাংলাদেশ ও ভারতের এনএসএদের মধ্যে প্রথম বৈঠক।
ঢাকা ও নয়াদিল্লির কূটনৈতিক সূত্র জানায়, ভারত গত অক্টোবরের শুরুতে খলিলুর রহমানকে এই অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিল এবং তিনি আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন।
মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা তাদের অধিকার নিয়ে দেশে ফিরে যেতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেনটেন্টেটিভ ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান।
তিনি আরও বলেন, আরাকানের যে অবস্থা তাতে সেখানে করিডোরের কোনো প্রয়োজন নেই।
তিনি আরও বলেন, আমার আমেরিকান পাসপোর্ট নেই।
কুড়িগ্রাম ও খাগড়াছড়ি সীমান্ত দিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় প্রায় শতাধিক মানুষকে পুশ-ইনের ঘটনা ঘটেছে বলে বিজিবি জানিয়েছে।
‘আমরা দেখব, সব পক্ষ রাজি কি না। রাজি হলেই যে আমরা মানবিক সাহায্য দেবো, এমন কোনো কথা নেই। কারণ এখানে অন্যান্য বিষয়ও রয়েছে।’
তিনি বলেন, রাখাইনে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রক্সি যুদ্ধের’ বিষয়টি ভিত্তিহীন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলি-সংক্রান্ত বিশেষ প্রতিনিধি খলিলুর রহমানকে একই সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
‘আমরা দেখব, সব পক্ষ রাজি কি না। রাজি হলেই যে আমরা মানবিক সাহায্য দেবো, এমন কোনো কথা নেই। কারণ এখানে অন্যান্য বিষয়ও রয়েছে।’
তিনি বলেন, রাখাইনে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রক্সি যুদ্ধের’ বিষয়টি ভিত্তিহীন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলি-সংক্রান্ত বিশেষ প্রতিনিধি খলিলুর রহমানকে একই সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।