ছবিটা কল্পনা করুন। সালটা ২০৪০। সকালের কোমল রোদে ঝিলমিল করছে তিস্তা নদীর পানি। কিন্তু এ তো সেই পুরনো তিস্তা নয়, যে শুষ্ক মৌসুমে মৃতপ্রায় হয়ে যায় আর বর্ষায় হয়ে ওঠে উন্মত্ত ধ্বংসযজ্ঞের মূর্তিমান...
৩০ অক্টোবর সকাল ১১টায় রংপুর বিভাগের পাঁচ জেলার তিস্তাপাড়ের মানুষ একযোগে ১৫ মিনিট নীরবে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ জানাবেন। এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্তব্ধ রংপুর’।
এ বছরের নভেম্বর মাসেই নিজস্ব অর্থায়নে প্রকল্পের কাজ শুরু না হলে বৃহত্তর আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তারা।
আজ বুধবার সকাল ৯টায় লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে পানির স্তর রেকর্ড করা হয়েছে ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে।
‘উজান থেকে আসা বিপুল পরিমানে বালু ও পলিতে তিস্তার বুক ভরাট হয়েছে। এ কারণে নদীতে একটু পানি বাড়লেই তা উপচে পড়ে নদী তীরবর্তী এলাকায় ঢুকে যায়।'
তিস্তার পানি এখন বিপদৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও উজানের পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি আবারও বাড়তে শুরু করেছে।
হামলায় আহত টোল ম্যানেজার ও এক কর্মচারীকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পদযাত্রায় বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি মিলিয়ে ১৫-১৬ হাজার মানুষ অংশ নেন।
কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও উজানের পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি আবারও বাড়তে শুরু করেছে।
হামলায় আহত টোল ম্যানেজার ও এক কর্মচারীকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পদযাত্রায় বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি মিলিয়ে ১৫-১৬ হাজার মানুষ অংশ নেন।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে রংপুর অঞ্চল বৈষম্যের তলানিতে পড়ে আছে। এ অঞ্চলের দারিদ্র্যতিলক দূর করতে হলে অবশ্যই এ এলাকার দিকে বিশেষ নজর দেওয়ার কোনো বিকল্প নেই। এ অঞ্চলের বন্যা ও ভাঙন দূর করতে এখনি...
তিস্তা প্রকল্প নিয়ে ভারত ও চীনের মধ্যে কোনো উত্তেজনা থাকার কথা অস্বীকার করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।
উজানে ভারত থেকে আসা পানির কারণে লালমনিরহাটে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে।
আগামী ২৪ ঘণ্টায় প্রবল বৃষ্টিপাত আর উজান থেকে পাহাড়ি ঢলের পানি আসা বন্ধ হলে তিস্তার পানি নেমে যাবে বলছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় তিস্তা ব্যারেজে ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ১৩ সেন্টিমিটার এবং কুড়িগ্রামের কাউনিয়া পয়েন্টে ১০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
‘এই বাঁধের কারণে বন্যা ও নদীভাঙন থেকে ১০টি গ্রামের মানুষ রক্ষা পাচ্ছে। বাঁধটি ভেঙে গেলে আমরা সীমাহীন ক্ষতির মুখে পড়ব।’
ব্রহ্মপুত্র নদের পানি যেকোনো সময় বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে বলে আশঙ্কা পানি উন্নয়ন বোর্ডের।