এখনের বাস্তবতা হচ্ছে—অসলো চুক্তির পরও দেশ দুইটির মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। দুই দেশের জনগণের একাংশ এই চুক্তির বিরোধিতা করায় গত ৩২ বছর ধরে এর বাস্তবায়ন অধরাই থেকে গেছে।
পশ্চিমা দেশগুলোর এই উদ্যোগে ক্ষিপ্ত হয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যরা। ইতোমধ্যে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ধারণাকে অঙ্কুরেই বিনষ্ট করার নানা ফন্দিফিকির...
ইসরায়েল কানাডার ওই ঘোষণার প্রতি চরম নিন্দা জানিয়ে বলেছে এটি ‘আন্তর্জাতিক চাপের মুখে চালু হওয়া একটি বিকৃত প্রচারণা’।
সুরক্ষিত ও স্বীকৃত সীমানা বজায় রেখে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের ধারণার প্রতি দীর্ঘদিন ধরে সমর্থন জানিয়ে এসেছে জাতিসংঘ।
মাখোঁ এক্সে দেওয়া বার্তায় উল্লেখ করেন, সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের পরবর্তী অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে।