২০২৩ সালে ঝরে পড়ার হার ছিল ১৩ দশমিক ১৫ শতাংশ। এক বছরের ব্যবধানে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ২৫ শতাংশে।
বছরের প্রথম দিনে নতুন বই হাতে ঘরে ফেরে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা। কিন্তু এবার কিছুটা ব্যতিক্রম ঘটেছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার এ কথা জানান।
এক সরকারি জরিপে আরও উঠে এসেছে, তৃতীয় শ্রেণির ৫১ শতাংশ ও পঞ্চম শ্রেণির ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থী বাংলায়ও দুর্বল। তাদের মানও তৃতীয় শ্রেণির উপযোগী না।
সম্প্রতি জুরিখে একটি শিশু স্কুলে যাওয়ার পথে জেব্রা ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনায় মারা গেছে। জুরিখসহ গোটা সুইজারল্যান্ডের মানুষ শোকে স্তম্ভিত হয়ে আছে এ ঘটনায়। শিক্ষার অধিকার যথাযথভাবে সুইস শিশুরা পাচ্ছে কি...