নতুন নীতিমালায় গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংকসহ মোবাইল অপারেটররা অনুমোদিত স্মার্টফোন কিস্তিতে বিক্রি করতে পারবে। শুধু তাই নয়, কিস্তি শেষ না হওয়া পর্যন্ত সমস্ত সিম বা নেটওয়ার্ক লক রাখতে পারবে।
মোবাইল অপারেটরদের এই উদ্যোগ বাংলাদেশের আট হাজার কোটি টাকার ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বাজারে তীব্র প্রতিযোগিতা তৈরি করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
কল সেন্টারের মাধ্যমে জমা পড়া ২ হাজার ৮৫টি অভিযোগের মধ্যে মাত্র ৫২৪টি বা ২৫ দশমিক ২ শতাংশ সমাধান হয়েছে
বেশ কয়েক বছর আগেই চালু হওয়া সত্ত্বেও ফাইভ-জি নিয়ে এসব প্রশ্নের দৃঢ় সদুত্তর মেলেনি। তবে, যদি পরিসংখ্যানের দিকে তাকান তাহলে চমকে যাবেন।
নেটওয়ার্ক রিসোর্স পুনঃবরাদ্দের মাধ্যমে ফোরজির মান ও গতি বাড়াবে বাংলালিংক
এই চুক্তির মাধ্যমে সামিট কমিউনিকেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সামিট টাওয়ার্স বাংলালিংকের ২ হাজার ১২টি টাওয়ারের মালিকানা অর্জন করলো।
গত বছরের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরে টেলিটকের মোট লোকসানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৩৭ কোটি টাকা, যা প্রতিষ্ঠার পর থেকে নিট লোকসানের ধারাবাহিক প্রবণতার প্রতিফলন।
রবি ও বাংলালিংক সূত্রে জানা গেছে, তারাও সর্বনিম্ন রিচার্জের পরিমাণ বাড়ানোর কথা ভাবছেন।
সামিটের নতুন টাওয়ার অধিগ্রহণের ফলে দেশের টাওয়ার ব্যবসায় প্রতিযোগিতা আরও বাড়বে। বর্তমানে এই সেক্টরের মার্কেট লিডার ইডটকো বাংলাদেশ।
গত বছরের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরে টেলিটকের মোট লোকসানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৩৭ কোটি টাকা, যা প্রতিষ্ঠার পর থেকে নিট লোকসানের ধারাবাহিক প্রবণতার প্রতিফলন।
রবি ও বাংলালিংক সূত্রে জানা গেছে, তারাও সর্বনিম্ন রিচার্জের পরিমাণ বাড়ানোর কথা ভাবছেন।
সামিটের নতুন টাওয়ার অধিগ্রহণের ফলে দেশের টাওয়ার ব্যবসায় প্রতিযোগিতা আরও বাড়বে। বর্তমানে এই সেক্টরের মার্কেট লিডার ইডটকো বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি) তথ্য অনুযায়ী, ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ কোটি ১৯ লাখে।
এই সিমের মাধ্যমে বিদেশি পর্যটকরা বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন টেলিযোগাযোগ সেবা নিতে পারবেন।
জানুয়ারি শেষে নতুন গ্রাহকসহ বাংলালিংকের গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪ কোটি ১৪ লাখে
দেশের মোবাইল অপারেটর কোম্পানি বাংলালিংক গ্রাহকদের ডিজিটাল লাইফস্টাইলকে আরও সহজ করতে ই-সিম চালু করেছে।