বিইআরসি
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম এখন ১২৫৩ টাকা
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম সমন্বয় করেছে। গতকাল মঙ্গলবার এ সমন্বয় করা হয়।
১২ কেজি এলপিজির দাম ২৯ টাকা কমে ১২৪১
আজ মঙ্গলবার থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।
১২ কেজি এলপিজির দাম ৯১ টাকা কমে ১২৭৩
প্রতি কেজি এলপিজির দাম ১০৬ টাকা ১১ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে...
১২ কেজি এলপিজির দাম ১৩৬৪ টাকা
জুনে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ছিল এক হাজার ৪০৩ টাকা।
১২ কেজি এলপিজির দাম ১৯ টাকা কমে ১৪৩১
এলপিজির ভোক্তাপর্যায়ে মূল্য প্রতি কেজি ১১৯ টাকা ২৪ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
১২ কেজি এলপিজির দাম ২৮ টাকা কমে ১৪৫০
এলপিজির মূল্য প্রতি কেজি ১২০ টাকা ৮১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
গ্যাসের দাম বাড়ানোর এখনই কি সঠিক সময়?
গ্যাসের দাম বাড়ানোর পেছনে সরকারের যুক্তি—জ্বালানি খাতে ভর্তুকি কমানো ও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের বাড়তি আমদানি দাম মেটানো।
১২ কেজি এলপিজির দাম ১৯ টাকা বেড়ে ১৪৭৮
গত ১৪ জানুয়ারি এর দাম বাড়িয়ে এক হাজার ৪৫৯ টাকা নির্ধারণ করে বিইআরসি।
১২ কেজি এলপিজির দাম এক টাকা কমে ১৪৫৫
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।
গ্যাসের দাম বাড়ানোর এখনই কি সঠিক সময়?
গ্যাসের দাম বাড়ানোর পেছনে সরকারের যুক্তি—জ্বালানি খাতে ভর্তুকি কমানো ও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের বাড়তি আমদানি দাম মেটানো।
১২ কেজি এলপিজির দাম ১৯ টাকা বেড়ে ১৪৭৮
গত ১৪ জানুয়ারি এর দাম বাড়িয়ে এক হাজার ৪৫৯ টাকা নির্ধারণ করে বিইআরসি।
১২ কেজি এলপিজির দাম এক টাকা কমে ১৪৫৫
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।
১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম বেড়ে ১৪২১ টাকা
প্রতি কেজি এলপিজির দাম ১১৮ টাকা ৪৪ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে...
১২ কেজি এলপিজির দাম ৩০ টাকা কমে ১৩৬৩
নতুন দাম আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে কার্যকর হবে।
১২ কেজি এলপিজির দাম ৪৯ টাকা কমে ১৩৯৩
নতুন দাম আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে কার্যকর হবে।
১২ কেজি এলপিজির দাম ৮ টাকা বেড়ে ১৪৮২
এলপিজির দাম প্রতিকেজির মূল্য ১২৩ টাকা ৫২ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
১২ কেজি এলপিজির দাম ৪১ টাকা বেড়ে ১৪৭৪
নতুন করে প্রতি কেজি এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১২২ টাকা ৮৬ পয়সা।
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম আরও ২৩ টাকা বেড়ে ১৪০৪
আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে নতুন মূল্য কার্যকর হবে।
ডলার সংকটে এলপি গ্যাসের আমদানি কমেছে
বর্তমানে দেশে এলপিজির বার্ষিক চাহিদা প্রায় ১৪ লাখ টন। সংশ্লিষ্টদের মতে, এই চাহিদার মাত্র দুই শতাংশ স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হওয়ায় বাকি ৯৮ শতাংশ আমদানি করতে হয়।