ভর্তি বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করছেন, এই ‘সহজ পথ’ আসলে বিপজ্জনক। পুরোপুরি এআইনির্ভর লেখা জমা দিলে ভর্তির তালিকা থেকে পিছিয়ে পড়ার সম্ভাবনা বেশি।
‘আমাদের ডর্মের ফ্লোরে ছিল বিশ্বের নানা দেশের ছাত্রছাত্রী। প্রত্যেকের নিজস্ব খাবারের রেসিপি, নিজস্ব ঘ্রাণ।’
রোডশোতে অংশগ্রহণকারীদের জন্য কোর্স নির্বাচন, আবেদন থেকে শুরু করে ভিসা প্রক্রিয়া পর্যন্ত সব ধরনের পরামর্শসেবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রদান করা হবে।
বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জন করা কেবল একটি ডিগ্রি পাওয়ার গল্প নয়। এটি একটি লম্বা, জটিল, কখনো একাকিত্ব, কখনো অনিশ্চয়তায় পূর্ণ যাত্রা।
সবচেয়ে প্রচলিত বিষয়টি হলো, প্রতি বছর দেশে আসার বাধ্যবাধকতা এবং পরিচিতদের জন্য তাদের পছন্দের উপহারসামগ্রী নিয়ে আসা।
‘দুবছর পর দেশে ফিরে এমন বোধ হবে, সেটার জন্য আমরা কেউই প্রস্তুত ছিলাম না।’
সত্যি বলতে এটা পুরোটাই নির্ভর করছে আবেদনকারীর ইচ্ছা, তার ক্যারিয়ার পরিকল্পনা এবং পারিপার্শ্বিক নানান বিষয়ের ওপর।
ছুটি শেষ হলেও তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগদান করেননি বলে সিন্ডিকেট সভা সূত্রে জানা গেছে।
নিজ দেশের চেনা পথঘাট, একঘেয়ে লাগতে থাকা প্রতিদিনের খাবার, এমনকি শহরের শোরগোলও তখন বেশ মনে পড়তে থাকে।
সত্যি বলতে এটা পুরোটাই নির্ভর করছে আবেদনকারীর ইচ্ছা, তার ক্যারিয়ার পরিকল্পনা এবং পারিপার্শ্বিক নানান বিষয়ের ওপর।
ছুটি শেষ হলেও তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগদান করেননি বলে সিন্ডিকেট সভা সূত্রে জানা গেছে।
নিজ দেশের চেনা পথঘাট, একঘেয়ে লাগতে থাকা প্রতিদিনের খাবার, এমনকি শহরের শোরগোলও তখন বেশ মনে পড়তে থাকে।
‘আসলে কারো পরিস্থিতির সঙ্গেই কারোটা মেলে না। কিন্তু প্রায়ই বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তাম, যখন কোনো আলোচনা কিংবা গেট-টুগেদারে এ জাতীয় উপদেশ পেতে হতো।’
তবে হাউজিং বা অ্যাকোমডেশন ঠিক করার আগে কয়েকটা বিষয় সম্পর্কে সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
সম্প্রতি ব্রিটিশ কাউন্সিলের পরিচালনায় ‘নেক্সট জেনারেশন বাংলাদেশ ২০২৪’ গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ৫৫ শতাংশেরই ইচ্ছা বিদেশে পাড়ি জমানো।
বিজ্ঞান আর মানবিক বিষয়ক ফ্যাকাল্টিগুলোর ফান্ডিং পলিসি ভিন্ন হয়ে থাকে।
প্রথম সেমিস্টারের একটা ভালো সময় চলে যায় সবকিছু গুছিয়ে উঠতে।
আবেদনপত্রে সব যথাযথ উল্লেখ থাকলে লক্ষ্য পূরণে ঠেকায় কে।
অস্ট্রেলিয়া সরকার তাদের ‘ভেঙে’ পড়া অভিবাসন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে এই উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে।