ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের পরেই পদত্যাগ করতে চান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার আগে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বঙ্গভবনে গিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন ও অন্য চার কমিশনার।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে।
রাষ্ট্রপতির পদটি কেবল আনুষ্ঠানিকতায় সীমাবদ্ধ হয়ে বাস্তবে ক্ষমতাহীন হয়ে আছে।
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার এক বাণীতে এ কথা বলেন রাষ্ট্রপতি।
বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ নিয়েও আলোচনা হয়েছে কমিশনের বৈঠকে।
তিনি বলেন, সংশোধিত ব্যবস্থা কী হবে তা নিয়ে আমরা পরবর্তীতে আলোচনা করব।
গত রোববার মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন এন. বীরেন সিংহ।
‘বিষয়টি জানানো হয়েছে রাষ্ট্রপতির প্রেসসচিবকে।’
তিনি বলেন, সংশোধিত ব্যবস্থা কী হবে তা নিয়ে আমরা পরবর্তীতে আলোচনা করব।
গত রোববার মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন এন. বীরেন সিংহ।
‘বিষয়টি জানানো হয়েছে রাষ্ট্রপতির প্রেসসচিবকে।’
সার্চ কমিটি চাইলে নতুন সময়সূচি পরে জানানো হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মনে করে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১৫ বছরের শাসনের শেষ নিদর্শন হিসেবে টিকে আছেন রাষ্ট্রপতি। তাকে অপসারণের মাধ্যমে বিজয় সম্পূর্ণ করতে হবে।
রাষ্ট্রপতি পদে মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের থাকা না থাকার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে অন্তর্বতী সরকার।
বঙ্গভবনের ফটকের সামনে পুলিশ, র্যাব, এপিবিএন ও বিজিবির সদস্যদের সতর্ক অবস্থান নিতে দেখা গেছে। সেখানে সেনাসদস্যরাও আছেন।
সেখানে উপস্থিত সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা তাদের বাধা দেয়।
সোমবার রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের এক প্রেস রিলিজে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রপতি বলেন, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করার কোনো দালিলিক প্রমাণ তার কাছে নেই।