পোপ জানান, বৃহস্পতিবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিজেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গেও এ বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন তিনি এবং আঙ্কারা ‘এই প্রস্তাবে শতভাগ সমর্থন জুগিয়েছে।’
ইরান এই রেলপথের নাম দিয়েছে ‘মারান্দ-চেশমেহ সোরায়া রেলওয়ে ট্রানজিট লাইন’। এটি তুরস্কের আরালিক সীমান্ত অঞ্চল দিয়ে দেশটিতে প্রবেশ করবে। এর মোট দৈর্ঘ্য ১২০ কিলোমিটার।
মে মাসে নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই পোপের প্রথম বিদেশ সফর। তার এই সফরের ঐতিহাসিক তাৎপর্য আছে। গন্তব্য হিসেবে তুরস্ককেও বেছে নিয়েছেন বিশেষ কারণে।
ফিলিস্তিনি সশস্ত্র সংগঠন হামাসের রাজনৈতিক বিষয়গুলোর দেখভাল করতেন ইসমাইল হানিয়া। ২০২৪ সালের জুলাইয়ে তেহরানে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হন হানিয়া। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তুরস্কের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল।
ইসরায়েলি বিশ্লেষকরা পূর্ব ভূমধ্যসাগরে তুরস্ককে ‘হুমকি’ ও গৃহযুদ্ধপরবর্তী সিরিয়ায় এই দেশটিকে ‘আসন্ন বিপদ’ হিসেবে উল্লেখ করছেন।