গতমাসে প্রাপ্ত রেমিট্যান্সের এই অংক অক্টোবরের চেয়েও ১৩ শতাংশ বেশি।
নভেম্বরের প্রথম ১৬ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩৫ দশমিক ২ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৬৯৭ মিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে।
তবে, আগের কয়েক মাসের তুলনায় রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধির হার কিছুটা কমেছে।
প্রবাসীদের হাতে কিছু টাকা থাকে, কিন্তু এই টাকার সঠিক ব্যবহার করতে না পারায় তারা পরবর্তীতে অর্থকষ্ট বা নানারকম হতাশায় পড়েন।
অতিরিক্ত নিয়োগ ফি, কম বেতন, আর পারমিট নবায়নের খরচে মালয়েশিয়াপ্রবাসীরা এখন ঋণের জালে বন্দি
‘রেমিট্যান্স আয়ে আরও প্রবৃদ্ধি চাইলে জনশক্তি রপ্তানি বৃদ্ধি করতে হবে।’
২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জুলাই মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে এক দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।
এ রেমিট্যান্সের পরিমাণ আগের অর্থবছরের তুলনায় ২৬ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি।
এপ্রিলে মোট প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল দুই দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার।
২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জুলাই মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে এক দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।
এ রেমিট্যান্সের পরিমাণ আগের অর্থবছরের তুলনায় ২৬ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি।
এপ্রিলে মোট প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল দুই দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার।
গত ১১ মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ২৯ শতাংশ বেশি।
গত জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২৪ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলার।
এক সপ্তাহ আগে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২১ দশমিক চার এক বিলিয়ন ডলার।
গত বছরের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের জিডিপি প্রায় সাড়ে চার শতাংশ বেড়ে আট লাখ ৮৬ হাজার ৮০০ কোটি টাকা হয়েছে।
‘হুন্ডি কমে যাওয়ায় ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স আসা বেড়েছে।’
মার্চের প্রথম ২৬ দিনেই রেমিট্যান্সের পরিমাণ ২.৯৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে—গত ২০ মার্চ পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর এনওপি ৫৫০ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এটি মাসের শুরুতে ছিল মাত্র ১৫০ মিলিয়ন ডলার।