শেয়ারহোল্ডাররা বছরের পর বছর ধরে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কিনেছেন, বিনিয়োগ করেছেন। তাই বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্দেশ্য ইতিবাচক হলেও শেয়ারহোল্ডারদের অর্থের ভবিষ্যৎ কী? তা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, শেয়ারবাজারের এমন দুর্বল অবস্থা স্থানীয় ও বিদেশি উভয় ধরনের বিনিয়োগকারীদের কাছেই আকর্ষণ হারাচ্ছে।
‘শেয়ারবাজারের প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে এমন অবস্থায় ফেরাতে হবে যেন মানুষ আস্থা ফিরে পায়, এটা যেন লুটেরাদের আড্ডাখানায় পরিণত না হয়।’
এই দাম কমার পেছনে মূল কারণ ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ শুরুর পর কাঁচামালের চাহিদা নিয়ে তৈরি হওয়া উদ্বেগ।
আজ রোববার বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, লেনদেন শুরুর ৪০ মিনিটে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট বা দশমিক ৫৮ শতাংশ কমে ৫ হাজার ১৮৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
নতুন এই ট্রাম্প-শুল্ক যুক্তরাষ্ট্রসহ সারা বিশ্বে পণ্যের দাম বাড়াবে ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে।
তবে, যেসব কোম্পানি রপ্তানির পরিমাণ ও মূলধনের দিক দিয়ে তুলনামূলক বড়, তারা ভালো পারফরম্যান্স করলেও তবে ছোট কোম্পানিগুলোকে লড়াই অব্যাহত রাখতে হয়েছে।
'বর্তমান ব্যবসায়িক পরিবেশ শেয়ারে বিনিয়োগে মানুষকে দ্বিধাগ্রস্ত করে তুলছে। সংস্কারের সময় মানুষ বিনিয়োগ করতে চান না। এ সময় তারা অপেক্ষা করেন।'
লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে শূন্য দশমিক ৫৩ শতাংশ।
তবে, যেসব কোম্পানি রপ্তানির পরিমাণ ও মূলধনের দিক দিয়ে তুলনামূলক বড়, তারা ভালো পারফরম্যান্স করলেও তবে ছোট কোম্পানিগুলোকে লড়াই অব্যাহত রাখতে হয়েছে।
'বর্তমান ব্যবসায়িক পরিবেশ শেয়ারে বিনিয়োগে মানুষকে দ্বিধাগ্রস্ত করে তুলছে। সংস্কারের সময় মানুষ বিনিয়োগ করতে চান না। এ সময় তারা অপেক্ষা করেন।'
লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে শূন্য দশমিক ৫৩ শতাংশ।
আজ রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে দশমিক ১৫ শতাংশ।
নির্বাচনের ফলাফল বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বিশেষ করে এশিয়ায় বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে।
টানা তৃতীয় দিনের মতো শেয়ারবাজারে সূচকের উত্থান অব্যাহত আছে।
দুপুর ১২টা পর্যন্ত লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৩৮ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।
আজ সোমবার লেনদেনের শুরুতে সূচকের পতনের প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে।
কারা দায়ী এই দরপতনের জন্য?
শেয়ারবাজারের এই পতনের জন্য বিশ্লেষকরা কয়েকটি কারণের কথা উল্লেখ করেছেন। সেই কারণগুলো হলো- ব্যাংকিং খাতে উচ্চ সুদের হার, মার্জিন ঋণের বিপরীতে কেনা শেয়ার বিক্রি, একের পর এক শ্রমিক অসন্তোষ ও...