সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলা তদন্তে গঠিত টাস্কফোর্স আবারও হাইকোর্টে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
তদন্ত কর্মকর্তাকে যত দ্রুত সম্ভব তদন্ত শেষ করারও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
আদালতের দেওয়া ছয় মাসের সময়সীমা দুই সপ্তাহেরও বেশি আগে শেষ হয়ে গেছে।
পিবিআইয়ের এক কর্মকর্তা জানান, এ মামলায় আদালতের অনুমতি নিতে হয়নি এমন অর্ধশতাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলেছেন তদন্ত কর্মকর্তারা।
আজ রোববার তদন্ত কর্মকর্তা ও পিবিআইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আজিজুল হক প্রতিবেদন জমা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলাম সময় বাড়ানোর আদেশ দেন।
আদালত তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে আগামী ২ মার্চ পর্যন্ত সময় দিয়েছেন।
টাস্কফোর্সকে যথাযথ আইন ও বিধি অনুসরণ করে মামলার তদন্ত কার্যক্রম শেষ করে ৬ মাসের মধ্যে হাইকোর্টে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে হবে।
হত্যার দিন কি হয়েছিল সেখানে?
টাস্কফোর্সকে ছয় মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে জমা দিতে বলা হয়েছে
টাস্কফোর্সকে যথাযথ আইন ও বিধি অনুসরণ করে মামলার তদন্ত কার্যক্রম শেষ করে ৬ মাসের মধ্যে হাইকোর্টে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে হবে।
হত্যার দিন কি হয়েছিল সেখানে?
টাস্কফোর্সকে ছয় মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে জমা দিতে বলা হয়েছে
এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আদেশ দেওয়ার জন্য আর্জি জানিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ।
গত রোববার পর্যন্ত এ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমার সময় ১১১ বার পিছিয়েছে।
তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ৪ আগস্ট পর্যন্ত বাড়িয়েছে আদালত।
আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত সময় বাড়িয়েছেন আদালত
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা র্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার মো. শফিকুল আলম আজ প্রতিবেদন দাখিল করতে ব্যর্থ হওয়ায় আদালত এই আদেশ দেন
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজে ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন-ডিইউজে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে সাংবাদিক নেতারা এ কথা বলেন।
গত ১২ বছরে তদন্ত প্রতিবেদন জমা ১০৭ বার পিছিয়েছে