অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হলেও নেপালের রাজনৈতিক সংকট কাটেনি।
সিংহ দরবারে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে দেওয়া বক্তব্যে তিনি বলেন, এসব ফৌজদারি অপরাধের তদন্ত করা হবে। পরবর্তীতে, সবার সামনে প্রকৃত সত্য প্রকাশ করা হবে এবং দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনা হবে।
যুব আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠন ‘হামি নেপাল’ এখন মূল রাজনৈতিক আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছে। তবে সংগঠনটির নেতা সুদান গুরুংসহ অন্যরা সরকারে যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
আজ শুক্রবার দেশটির রাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
‘জেন-জি’ আন্দোলনের এক প্রতিনিধি এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছেন।