এ সেতুর মূল কাঠামো নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৩৬৭ কোটি টাকা। আর সংযোগ সড়ক, নদীশাসন, কালভার্ট ও জমি অধিগ্রহণে খরচ হয়েছে আরও ৩৬৩ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। তিস্তা নদীর বুকে এটি তৃতীয় সড়ক সেতু এবং এটিই সবচেয়ে বড়।
পানির প্রবল স্রোতে ভেঙে পড়েছে কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের জিঞ্জিরাম নদীর ওপর নির্মিত কাঠের সেতু।
হুয়াজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ব্রিজ নামের সেতুটির নির্মাণকাজ প্রায় শেষের পথে।
‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়ে’ পরিবর্তন করে ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে করা হয়েছে
স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে মানিকগঞ্জ শহরের গঙ্গাধরপট্টি এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন তিনি।
ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ড(এনটিএসবি) বাল্টিমোরে্র সেতু ভেঙে পড়ার তদন্ত করছে। সংস্থার চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, উদ্ধারের কাজ শেষ হওয়ার পরই তারা তদন্ত শুরু করবেন।
জাহাজ নিরীক্ষক ওয়েবসাইট মেরিনট্রাফিকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সিঙ্গাপুরের পতাকাবাহী মালবাহী জাহাজ দালি আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে এই সেতুর নিচে আটকা পড়ে আছে।
সেতুটির দুই পাশে সংযোগ সড়ক না থাকায় সাঁকো দিয়ে সেতুতে উঠে চলাচল করতে হয় এলাকাবাসীর
‘এই প্রকল্পে যে পরিমাণ ইস্পাত ব্যবহৃত হয়েছে, তা দিয়ে ৪টি হাওড়া সেতু ও ৬টি স্ট্যাচু অব লিবার্টি নির্মাণ করা সম্ভব।’
জাহাজ নিরীক্ষক ওয়েবসাইট মেরিনট্রাফিকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সিঙ্গাপুরের পতাকাবাহী মালবাহী জাহাজ দালি আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে এই সেতুর নিচে আটকা পড়ে আছে।
সেতুটির দুই পাশে সংযোগ সড়ক না থাকায় সাঁকো দিয়ে সেতুতে উঠে চলাচল করতে হয় এলাকাবাসীর
‘এই প্রকল্পে যে পরিমাণ ইস্পাত ব্যবহৃত হয়েছে, তা দিয়ে ৪টি হাওড়া সেতু ও ৬টি স্ট্যাচু অব লিবার্টি নির্মাণ করা সম্ভব।’
সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করেছে।
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী তানিয়া বলেন, ‘কয়েকদিন আগে আমাদের এক সহপাঠী নৌকা থেকে পড়ে যায়, নৌকার মাঝি পরে তাকে উদ্ধার করেন।’
সংযোগ সড়ক না থাকায় বাঁশ দিয়ে বানানো সাঁকো দিয়ে সেতুতে উঠে পার হন ইটাপোতা, বনগ্রাম, ছড়ারপার, খারুয়া ও বুমকা গ্রামের মানুষ।
সেতুগুলোর একটি অবস্থিত নরসিংদী সদর উপজেলার আলোকবালী, দুটি একই উপজেলার চরদিঘলদি ইউনিয়নে এবং অন্য দুটির অবস্থান রায়পুরা উপজেলার আমীরগঞ্জে ও শিবপুর উপজেলার মাছিমপুরে। এই সেতুগুলোর বেশিরভাগই ৬-৭ বছর...
স্থানীয়দের অভিযোগ, সেতু দুটিতে কোনোরকমে সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হয়েছিল যার ফলে বন্যার পানিতে তা ধসে গেছে।
সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতুটি স্থানীয়রা ব্যবহার করতে পারছেন না।
নীলফামারী ও দিনাজপুরের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা ভূল্লি নদীর ওপরে নির্মিত কংক্রিটের সেতুটি সংযুক্ত করে রেখেছিল ২ জেলাকে। ২০১৭ সালের বন্যায় সেতুটি ভেঙে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। কিন্তু এখন পর্যন্ত তা...