গত মাসে প্রকাশিত এডিবির ‘ননপারফর্মিং লোনস ওয়াচ ইন এশিয়া ২০২৫’ প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলার। এটা আগের বছরের চেয়ে ২৮ শতাংশ বেশি। প্রতিবেদনে বলা...
২০২৩ সালে ঝরে পড়ার হার ছিল ১৩ দশমিক ১৫ শতাংশ। এক বছরের ব্যবধানে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ২৫ শতাংশে।
এ বছর ডিএনসিসি মশা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমের জন্য ১৩৫ কোটি টাকা এবং ডিএসসিসি ৪৬ কোটি ৫০ টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছে।
জুডিশিয়ারি সংস্কারের ক্ষেত্রে প্রায় সব প্রস্তাবেই একমত জানিয়েছে বিএনপি।
আমরা ইতোমধ্যে একটা রিপাবলিক। এই রিপাবলিক প্রতিষ্ঠা হয়েছে ১৯৭১-এ স্বাধীনতা যুদ্ধের মধ্যে দিয়ে। এই রিপাবলিককে আমরা অবমাননা করতে চাই না। এই রিপাবলিকের কোনো দোষ নেই।
‘সিন্ডিকেট এখনো ভাঙা যায়নি। চেষ্টার মধ্যে আছি।’
দ্য ডেইলি স্টারকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি কথা বলেছেন বর্তমান সময়ের আলোচিত প্রসঙ্গগুলো নিয়ে।
গত ১৫ বছরে স্বাস্থ্যসেবা অবকাঠামো, চিকিত্সক ও রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে স্বাস্থ্যখাতে যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। কিন্তু, অন্যতম মূল এই খাতে সরকারের প্রকৃত ব্যয় প্রায় স্থবির এবং কিছু অর্থবছরে...
গত মাসে প্রকাশিত এডিবির ‘ননপারফর্মিং লোনস ওয়াচ ইন এশিয়া ২০২৫’ প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলার। এটা আগের বছরের চেয়ে ২৮ শতাংশ বেশি। প্রতিবেদনে বলা...
২০২৩ সালে ঝরে পড়ার হার ছিল ১৩ দশমিক ১৫ শতাংশ। এক বছরের ব্যবধানে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ২৫ শতাংশে।
এ বছর ডিএনসিসি মশা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমের জন্য ১৩৫ কোটি টাকা এবং ডিএসসিসি ৪৬ কোটি ৫০ টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছে।
জুডিশিয়ারি সংস্কারের ক্ষেত্রে প্রায় সব প্রস্তাবেই একমত জানিয়েছে বিএনপি।
আমরা ইতোমধ্যে একটা রিপাবলিক। এই রিপাবলিক প্রতিষ্ঠা হয়েছে ১৯৭১-এ স্বাধীনতা যুদ্ধের মধ্যে দিয়ে। এই রিপাবলিককে আমরা অবমাননা করতে চাই না। এই রিপাবলিকের কোনো দোষ নেই।
‘সিন্ডিকেট এখনো ভাঙা যায়নি। চেষ্টার মধ্যে আছি।’
দ্য ডেইলি স্টারকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি কথা বলেছেন বর্তমান সময়ের আলোচিত প্রসঙ্গগুলো নিয়ে।
গত ১৫ বছরে স্বাস্থ্যসেবা অবকাঠামো, চিকিত্সক ও রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে স্বাস্থ্যখাতে যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। কিন্তু, অন্যতম মূল এই খাতে সরকারের প্রকৃত ব্যয় প্রায় স্থবির এবং কিছু অর্থবছরে...
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি, চাকরির সংকট দায়ী
রুটটি গাবতলী থেকে শুরু হয়ে কল্যাণপুর, শ্যামলী, আসাদ গেট, রাসেল স্কয়ার, কারওয়ান বাজার, হাতিরঝিল, তেজগাঁও ও আফতাবনগর হয়ে দাশেরকান্দিতে শেষ হবে।