কমলা হ্যারিসের নির্বাচনী প্রচারণা তহবিলে ১ সপ্তাহে জমা পড়েছে ২০ কোটি ডলার

ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যে নির্বাচনী প্রচারণায় কমলা। ছবি: রয়টার্স
ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যে নির্বাচনী প্রচারণায় কমলা। ছবি: রয়টার্স

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আর মাত্র একশ দিন বাকি। জো বাইডেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর পর ডেমোক্র্যাটদের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে ভাইস প্রেসিডেন্টই কমলা হ্যারিসের নামই সবার মুখে।

এখনো কমলার নাম আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী হিসাবে ঘোষণা করা না হলেও এক সপ্তাহের ব্যবধানে তার নির্বাচনী প্রচারণা তহবিলে জমা পড়েছে প্রায় ২০ কোটি ডলার (প্রায় দুই হাজার ২৩৫ কোটি বাংলাদেশি টাকা)।  

এই অর্থের পুরোটাই ডোনেশন বা দান, আর দাতাদের মধ্যেই বেশিরভাগই এবারের নির্বাচনে প্রথমবারের মতো কোনো প্রার্থীর (বা সম্ভাব্য প্রার্থী) তহবিলে অর্থ জমা দিয়েছেন।

কমলার প্রচারণায় ব্যবহৃত বাটন। ছবি: Reuters
কমলার প্রচারণায় ব্যবহৃত বাটন। ছবি: Reuters

কমলার সহকারী প্রচার ব্যবস্থাপক রব প্ল্যাহার্টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করে বলেন, 'আমরা গত এক সপ্তাহ ধরে প্রচার শুরু করেছি। এর মধ্যে কমলা হ্যারিস ২০ কোটি ডলার তুলে ফেলেছেন। দাতাদের ৬৬ শতাংশই নতুন ডোনার। আমরা ১৭ হাজার নতুন স্বেচ্ছাসেবীকেও সই করিয়েছি।'

ইতিমধ্যেই বিল ক্লিনটন, বারাক ওবামা, ন্যান্সি পেলোসির মতো বড় বড় ডেমোক্র্যাটিক নেতা কমলা হ্যারিসকে সমর্থন করার কথা জানিয়েছেন।

আগস্টে অনলাইন ভোটের মাধ্যমে নতুন প্রার্থীকে বেছে নেবে ডেমোক্র্যাটিক পার্টি। তারপরই সম্ভবত আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হিসাবে কমলার নাম জানাবে তারা।

তামিলনাড়ুর গ্রাম থুলাসেন্দ্রাপুরামে ১০০ বছর আগে কমলা হ্যারিসের নানা জন্ম নিয়েছিলেন। এই গ্রামে তার নির্বাচনী প্রচারণা সম্বলিত বিলবোর্ডের সামনে দাঁড়িয়ে দুধ কিনছেন এক নারী। ছবি: রয়টার্স
তামিলনাড়ুর গ্রাম থুলাসেন্দ্রাপুরামে ১০০ বছর আগে কমলা হ্যারিসের নানা জন্ম নিয়েছিলেন। এই গ্রামে তার নির্বাচনী প্রচারণা সম্বলিত বিলবোর্ডের সামনে দাঁড়িয়ে দুধ কিনছেন এক নারী। ছবি: রয়টার্স

সাম্প্রতিক সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, কমলা তার প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্পকে প্রায় ছুঁয়ে ফেলেছেন।

প্রশ্ন হলো, হোয়াইট হাউসের জন্য এই লড়াইয়ে কমলা শেষপর্যন্ত ট্রাম্পকে টক্কর দিতে পারবেন কি না।

রয়টার্স, ডিপিএ

 

Comments

The Daily Star  | English

Dozens of zombie firms still trading as if nothing is wrong

Nearly four dozen companies have been languishing in the junk category of the Dhaka Stock Exchange (DSE) for at least five years, yet their shares continue to trade on the country’s main market and sometimes even appear among the top gainers. 

1h ago