বাদ পড়লেন যে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা

বাদ পড়লেন যে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা
বর্তমান মন্ত্রিসভার মন্ত্রীদের মধ্যে বাদ পড়েছেন মো. আব্দুর রাজ্জাক, আহম মুস্তফা কামাল, এ. কে আব্দুল মোমেন, এম এ মান্নান, গোলাম দস্তগীর গাজী, জাহিদ মালেক, টিপু মুনশি, নুরুজ্জামান আহ‌মেদ, শ. ম. রেজাউল করিম, মো. শাহাব উদ্দিন, বীর বাহাদুর উশৈসিং, সাইফুজ্জামান চৌধুরী, মো. নূরুল ইসলাম সুজন এবং ইমরান আহমদ। ছবি: সংগৃহীত

সরকারের নতুন মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে যাচ্ছেন মোট ২৫ জন মন্ত্রী এবং ১১ জন প্রতিমন্ত্রী। বর্তমান মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নতুন মন্ত্রিসভায় ডাক পাননি।

বর্তমান মন্ত্রিসভার মন্ত্রীদের মধ্যে বাদ পড়েছেন কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক, অর্থমন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ. কে আব্দুল মোমেন, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহ‌মেদ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ।

এ ছাড়া, প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে তালিকায় জায়গা পাননি কামাল আহমেদ মজুমদার, মো. জাহিদ আহসান রাসেল, মো. আশরাফ আলী খান খসরু, বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, মো. জাকির হোসেন, মো. শাহ্‌রিয়ার আলম, স্বপন ভট্টাচার্য, শরীফ আহমেদ, কে এম খালিদ, ডা. মো. এনামুর রহমান, মো. মাহবুব আলী এবং বেগম ফজিলাতুন নেছা।

এর মধ্যে বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, মো. জাকির হোসেন এবং কে এম খালিদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পাননি। তারা নির্বাচনেও অংশ নেননি।

এ ছাড়া, দলীয় মনোনয়নে অংশ নিয়েও হেরেছেন স্বপন ভট্টাচার্য, ডা. মো. এনামুর রহমান এবং মো. মাহবুব আলী।

সর্বশেষ মন্ত্রিসভায় উপমন্ত্রী ছিলেন তিনজন। তাদের মধ্যে বেগম হাবিবুন নাহার এবং এ কে এম এনামুল হক শামীম প্রাথমিক তালিকায় স্থান পাননি। শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল পূর্ণ মন্ত্রী হতে যাচ্ছেন।

 

Comments

The Daily Star  | English

FY26 Budget: Subsidy spending to hold steady

The budget for fiscal 2025-26 is likely to be smaller than the current year’s outlay, but subsidy spending is expected to remain almost unchanged at Tk 1,15,741 crore.

9h ago