মাস্তানতুয়ানোর ওপর অনেক প্রত্যাশা রিয়ালের

ফ্রাঙ্কো মাস্তানতুয়ানোর সঙ্গে রিয়াল মাদ্রিদের চুক্তি হয়েছে আগেই। তবে ক্লাব বিশ্বকাপ শেষেই লস ব্লাঙ্কোসদের ডেরায়। তাকে নিয়ে ইতিবাচক বার্তা দিয়েছেন তার ভবিষ্যৎ কোচ জাবি আলোনসো। আল-হিলালের সঙ্গে রিয়ালের ড্রয়ের পর এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

নতুন আঙ্গিকে সাজানো ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের গ্রুপ 'এইচ'-এর প্রথম ম্যাচে ১-১ গোলে আল-হিলালের সঙ্গে ড্র করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। ম্যাচ শেষে মাস্তানতুয়ানোকে নিয়ে ৪৩ বছর বয়সী কোচ আলোনসো বলেন, 'সময়ই সব বলে দেবে, অবশ্যই মাস্তানতুয়ানো মূল একাদশে খেলতেও পারে, আবার বদলি হিসেবে নেমেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।'

এই আর্জেন্টাইন তরুণের উপর যে অনেক প্রত্যাশা রাখেন তা জানিয়ে আরও বলেন, 'তবে আমাদের উদ্দেশ্য হলো, শুরু থেকেই সে যেন দলকে সহায়তা করতে পারে। আমরা তার ওপর অনেক প্রত্যাশা রাখছি। সে আগস্টে আসবে, তারপর সবকিছু আরও পরিষ্কার হবে। আমরা খুশি।'

১৭ বছর বয়সী এই প্রতিভাবান ফুটবলারের বিষয়ে রিয়ালে যোগ দেওয়ার আগেই মন্তব্য করেছিলেন আলোনসো। তখন তিনি বলেছিলেন, 'ওর উচ্চাকাঙ্ক্ষা আমাকে চমকে দিয়েছিল, যখন ওর সঙ্গে কথা বলেছিলাম। আমি ওকে রিভারে দেখেছি এবং আমাদের খুব ভালো লেগেছে। আমরা তখনই খেলা দেখছিলাম। আগস্টে সে আমাদের সঙ্গে থাকবে।'

আনচেলত্তির অধীনে বাজে মৌসুম কাটানোর পর তাকে বিদায় দিয়ে রিয়ালের কোচ নিয়োগ করা হয় ক্লাবটির সাবেক খেলোয়াড় আলোনসোকে। তবে তার অধীনে শুরুটা ভালো হয়নি তাদের। যদিও দলের ফলাফলে হতাশ নন এই কোচ, 'এটা হতাশার কিছু ছিল না। আমরা ভালো কিছু করার মানসিকতা নিয়ে মাঠে নেমেছিলাম। তবে আমি জানতাম, সময় লাগবে।'

'দ্বিতীয়ার্ধে দলের মধ্যে সাড়া পেয়েছি। সবকিছুই সময়মতো আসে। এখানে আমরা ৯ দিন আছি, এর মধ্যে তিনবার অনুশীলনের সুযোগ হয়েছে। এটা একটি প্রক্রিয়া। আমরা ফল চাচ্ছি ঠিকই, কিন্তু আমরা যে ধরনের দল হতে চাই, সেটা গঠনে সময় লাগবে,' যোগ করেন আলোনসো।

আগামী রোববার দ্বিতীয় ম্যাচে খেলবে পাচুকার বিপক্ষে মাঠে নামবে রিয়াল মাদ্রিদ। অন্যদিকে উরাওয়া রেড ডায়মন্ডসকে হারানোর পর ক্লাব বিশ্বকাপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে আগামী শনিবার মেক্সিকোর ক্লাব মন্তেররে মুখোমুখি হবে মাস্তানতুয়ানোর বর্তমান ক্লাব রিভার প্লেট।

Comments

The Daily Star  | English

Dozens of zombie firms still trading as if nothing is wrong

Nearly four dozen companies have been languishing in the junk category of the Dhaka Stock Exchange (DSE) for at least five years, yet their shares continue to trade on the country’s main market and sometimes even appear among the top gainers. 

31m ago