ফাইনালে প্রবল বৃষ্টির শঙ্কা, যেসব নিয়ম রাখছে আইসিসি

jos buttler & babar azam
কার হাতে উঠবে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা? বাবর আজম না জস বাটলার? ছবি: আইসিসি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠে ১৯৯২ সালের ছায়া দেখছে পাকিস্তান। দ্বিতীয়বারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে সাদা বলে শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠা করতে মরিয়া ইংল্যান্ড। কিন্তু বেরসিক প্রকৃতি বাগড়া দিতে পারে দুই দলের স্বপ্নে। মেলবোর্নে ফাইনালের দিন আছে প্রবল বৃষ্টির শঙ্কা, এমনকি রিজার্ভ ডেতেও থাকছে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা। 

অস্ট্রেলিয়ার আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে, রোববার  ফাইনালের দিন মেলবোর্নে ১০০ শতাংশ বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। বৃষ্টি ঝরতে পারে প্রায় সারাদিন। ৮ থেক ২০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিতে রাস্তায় পানিও জমতে পারে বলে নগরবাসীকে সতর্ক করেছে তারা। এদিন তাপমাত্রাও পড়তে পারে বেশ খানিকটা।

বৃষ্টির এমন শঙ্কা দেখে চিন্তায় আছে আইসিসি। ফাইনালে ফল বের করতে তাই সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাবে ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এজন্য এই ফাইনালে কাটঅফ টাইম বাড়ানো হয়েছে। যেকোনো টি-টোয়েন্টি ম্যাচ শেষ করার সময়  বরাদ্দ থাকে ৫ ঘণ্টা ১০ মিনিট। এই ফাইনালে বাড়তি রাখা হয়েছে আরও ২ ঘণ্টা। অর্থাৎ বৃষ্টি থামলে খেলা শুরু করতে বাড়তি সময় পাবেন মাঠকর্মীরা।

বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টায় শুরু হবে ফাইনাল। দেড়টায় হবে টস। তবে বৃষ্টি থাকলে স্বাভাবিকভাবেই এই কার্যক্রমগুলো পিছিয়ে যাবে, বাড়বে অপেক্ষা। এমনিতে কোন টি-টোয়েন্টি ম্যাচে বৃষ্টি আইনে ফল বের করতে কমপক্ষে ৫ ওভার করে খেলা হলেই চলে। তবে বিশ্বকাপের নকআউটের জন্য সেটা কমপক্ষে ১০ ওভার করে রাখা হয়েছে।

রোববার ১০ ওভার করে খেলা না হলে শেষ পর্যন্ত ম্যাচ যাবে রিজার্ভ ডে সোমবারে। রোববার একদম কোন খেলা না হলে সোমবার নতুন করে খেলা হবে। কিন্তু রোববার যদি কিছুটা খেলা হয়, সোমবার সেখান থেকেই খেলা শুরু হবে।

বিপত্তি আছে সোমবারেও। আবহাওয়ার ফোরকাস্ট বলছে সোমবারও (১৪ নভেম্বর) আছে ৯৫ শতাংশ বৃষ্টির সম্ভাবনা। ম্যাচ শুরুর সময়টায় বেশ ভারি বৃষ্টিই হতে পারে।

তবে অস্ট্রেলিয়ার আবহাওয়া ক্রমাগত পালটায়। বাতাসের তোড়ে মেঘ সরিয়ে গিয়ে রোদ উঠলে সবচেয়ে খুশি হবেন ক্রিকেটপ্রেমীরা।

কোন কারণে ফাইনালের জন্য বরাদ্দ দুই দিনই ভেসে গেলে যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হবে দুই দলকে।

Comments

The Daily Star  | English

Dozens of zombie firms still trading as if nothing is wrong

Nearly four dozen companies have been languishing in the junk category of the Dhaka Stock Exchange (DSE) for at least five years, yet their shares continue to trade on the country’s main market and sometimes even appear among the top gainers. 

1h ago