ভ্যাটিকান প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে, স্বল্পভাষী পোপ ইউক্রেনের নেতাকে বলছেন, ‘আপনার সঙ্গে আবারও দেখা হয়ে ভালো লাগল।’
ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ফোনালাপটি স্থানীয় সময় ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে এবং এরপর তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও ন্যাটোভুক্ত কয়েকটি দেশের নেতাদের সঙ্গে কথা...
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প, ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ও জেলেনস্কির তুমুল বাকবিতণ্ডার পর ইউক্রেন ও মার্কিন প্রশাসনের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছে যায়।
পেসকভ বলেন, ইউক্রেনে সংঘাতের মূল কারণ এতটাই গভীর ও জটিল যে তা একদিনে সমাধান সম্ভব না।
ইউক্রেনের জরুরি সেবাদাতা সংস্থা সামাজিক মাধ্যম টেলিগ্রামে পোস্ট করে জানায়, ‘রাশিয়া কিয়েভের বিরুদ্ধে বড় আকারের সমন্বিত হামলা শুরু করেছে।’
বিশ্লেষকদের মতে, রুশ হামলা আবারও শুরু হওয়াতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী শিগগির যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা থেকে রোববার মাঝরাত পর্যন্ত চলবে এই যুদ্ধবিরতি।
চূড়ান্ত চুক্তিটি আগামী সপ্তাহের মধ্যে সই হতে পারে জানিয়েছেন ট্রাম্প।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফকে নিজেই স্বাগত জানান।
স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা থেকে রোববার মাঝরাত পর্যন্ত চলবে এই যুদ্ধবিরতি।
চূড়ান্ত চুক্তিটি আগামী সপ্তাহের মধ্যে সই হতে পারে জানিয়েছেন ট্রাম্প।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফকে নিজেই স্বাগত জানান।
এ বছর প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই জেলেনস্কির সঙ্গে রেষারেষি চলছে ট্রাম্পের। এর আগেও তিনি ইউক্রেনকে এই যুদ্ধ শুরুর দায় দিয়েছেন।
পুতিন জানান, রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি আলোচনা শুরু করে ট্রাম্প এটাই প্রমাণ করেছেন যে তিনি শান্তি চান।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ওভাল অফিসে বসে পুতিনের সঙ্গে কথা বলছেন।
মঙ্গলবার সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের প্রতিনিধিদের মধ্যকার বৈঠকে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে একমত হয় ইউক্রেন।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব ইতিবাচক বলে তারা মনে করছেন।
‘জেলেনস্কি যদি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে না আসেন, তাহলে তিনি খুব বেশিদিন টিকতে পারবেন না।’
ইউরোপীয় নেতারা ইউক্রেনের প্রতি সহায়তা এবং রাশিয়ার ওপর অর্থনৈতিক চাপ অব্যাহত রাখতে সম্মত হয়েছেন।